Welcoem to posts!!

Jannat private center
Posted 11 months ago

রবিবার থেকে ক্লাস শুরু এবং মে মাস থেকে শনিবারও স্কুল চলবে। সাপ্তাহিক ছুটি কেবল শুক্রবার।

2 - 2

Jannat private center
Posted 11 months ago

নতুন কারিকুলামে প্রথমবার এসএসসি ও সমমান

1 - 0

Jannat private center
Posted 1 year ago

নতুন কারিকুলামকে ফলপ্রসূ করতে প্রতিষ্ঠান প্রধান যেভাবে মনিটরিং করবে:
বাংলাদেশের শিক্ষার কারিকুলাম ও সিলেবাসে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে । এই কারিকুলাম বাস্তবায়নের জন্য সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে।
নতুন কারিকুলামকে ফলপ্রসূ করার নিমিত্তে প্রতিষ্ঠান প্রধানদের মনিটরিং করার ক্ষেত্রসমূহ-
০১(ক) দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে।।
০১(খ)কর্ম পরিকল্পনার উন্নয়ন করা।
০২.শ্রেণিকক্ষে অনুশীলন,ব্যবহারিক কার্যক্রম, সহপাঠ্যক্রমিক বা অতিরিক্ত কার্যক্রমগুলো মনিটরিং করা।
০৩.দলীয় শিক্ষণ মনিটরিং করা।
০৪.অডিট বা নিরীক্ষা করা।
০৫.পরিকল্পনা মনিটরিং করা।
(ক) বিষয়ভিত্তিক পরিকল্পনা (খ) দলীয় পরিকল্পনা।
০৬.ছাত্র-ছাত্রীদের কাজের পদ্ধতিগত প্রতিফলন পর্যালোচনা করা।
০৭.শিক্ষার্থীদের নথিপত্রের নমুনায়ন করা।
০৮.শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের মধ্যে আলোচনা, সাক্ষাৎকার পর্যালোচনা করা।
০৯.ফলাফল অভীক্ষায়নের মাধ্যমে মনিটরিং করা।
১০.বাজেট বিবেচনাপূর্বক প্রাতিষ্ঠানিক সম্পদের সঠিক ব্যবহার তদারকি করা এবং সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা।নতুন শিক্ষাক্রম মনিটরিং-এর ক্ষেত্র :
১১.শিখনের বিষয়বস্তুর সাথে শ্রেণি কার্যক্রম সম্পর্কিত কি না? তা তদারকি করা।
১২.শিক্ষাদান পদ্ধতির সঠিকতা যাচাই করা।
১৩.মূল্যায়ন কৌশল এর সঠিকতা তদারকি করা।
১৪.শিক্ষাক্রমের বিস্তরণ ও বাস্তবায়ন সঠিকভাবে করা হচ্ছে কি না?
১৫.যৌথ কর্মকান্ডের মাধ্যমে পাঠদান হচ্ছে কিনা, তা তদারকি করা।
১৬.বর্ধিত শিক্ষাক্রম কর্মসূচী প্রণয়ন করা বা প্রণয়নে সহায়তা করা।
১৭.পেশাগত উন্নয়নের জন্য নিয়মিত শিক্ষক-কর্মচারিদের নিয়ে সভার আয়োজন করা।
১৮। ভর্তিকৃত শিক্ষার্থী নিয়মিত ক্লাশে উপস্থিত থাকে কিনা তা তদারকি করা।
১৯। টিজি অনুযায়ী শ্রেনি কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে কিনা।
২০।মূল্যায়ন নির্দেশিকা অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের সঠিকভাবে মূল্যায়ন করা হচ্ছে কিনা।
২১।মূল্যায়ন ছকে তথ্য সংরক্ষণ করা হচ্ছে কিনা।
২২।যথা সময়ে নৈপুণ্য এপে ডাটা এন্টি দেয়া হয়েছে কিনা।
২৩।ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের ডাটা এন্টি সঠিক ভাবে দেয়া হয়েছে কিনা।
২৪।নৈপুণ্য এপ থেকে যথা সময়ে রিপোর্ট কার্ড প্রিন্ট করা হয়েছে কিনা।
২৫।ইনহাউজ প্রশিক্ষণ কার্যক্রম সঠিকভাবে পরিচালিত হয় কিনা।

(সংগৃহীত)

2 - 0

Jannat private center
Posted 1 year ago

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শনিবার ছুটি বাতিল করার পূর্বে মাননীয় মন্ত্রীর কাছে আবেদন।

সবার আগে শিক্ষামন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ছুটি শনিবার বাতিল করুন মাননীয় মন্ত্রী মহোদয়। সরকারি অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে সাপ্তাহিক ছুটি দুদিন থাকার পরও তারা নন ভ্যাকেশনাল,অর্থাৎ প্রতি ১১ দিন কাজ করে ২ দিন অর্জিত ছুটি পান এবং ১.৫(দেড়) দিনের বেতন পান(গড় বেতন,অর্ধ গড় বেতনে ছুটি হিসাব করে),অথচ শিক্ষকরা ভ্যাকেশনাল বলে অর্জিত ছুটি পান ১১দিনে ১ দিন, বেতন পান অর্ধেক দিনের(যেহেতু শিক্ষকরা ভ্যাকেশনাল প্রতিষ্ঠানে চাকরী করেন,তাই অর্ধ গড় বেতনে ছুটি প্রাপ্য হন)।একজন শিক্ষক সারাজীবন চাকরি করেও পি আর এল কাটানোর পর বিক্রয়যোগ্য ছুটি তেমন থাকেনা,অথচ অন্য কর্মকর্তা কর্মচারীরা পি,এর, এল কাটানোর পরও আঠারো মাস অর্জিত ছুটি বিক্রি করতে পারেন চাকরী শেষে, সে বৈষম্য উপলব্ধি করেই সাবেক মাননীয় মন্ত্রী দিপু মনি ছুটি দুই দিন করেছেন।এখন মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় শনিবার ছুটি বাদ দিতে চাইছেন,তাহলে শিক্ষক দের নন ভ্যাকেশনাল ঘোষণা করেন,প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষেত্রে সাম্য প্রতিষ্ঠা করেন,অন্যথায় আদালতেরও ভ্যাকেশনাল ছুটিগুলো বাদ দেন মামলা জট কমানোর নামে,সরকারি দপ্তরের শনিবার ছুটি বাদ দেন ফাইলের জট কমানোর লক্ষ্যে, বিশ্ববিদ্যালয়ের শনিবার ছুটি বাদ দেন সেশনজট কমানোর জন্য।

নিরীহ শিক্ষকদের বেলায় সব সম্ভব এ তত্ত্ব প্রয়োগ করবেন না মাননীয় মন্ত্রী।একজন অন্য দপ্তরের কর্মচারী আর শিক্ষকের ছুটির বিশ্লেষণ একটু খেয়াল করুন।একজন কর্মচারীর বার্ষিক সাধারণ ছুটি, ১৭ দিন,ঐচ্ছিক ছুটি ৩ দিন,সাপ্তাহিক ছুটি ১০৪ দিন,অর্জিত ছুটি ৩৬৫÷১১*২=৬৬ দিন+নৈমিত্তিক +ছুটি ২০ দিন। অন্য দপ্তরের একজন কর্মকর্তা কর্মচারী বছরে সর্বমোট ছুটি পান ১৭+০৩+১০৪+৬৬+২০=২১০ দিন,এর মধ্যে অর্জিত ছুটি ৬৬ দিনের মধ্যে(গড় বেতনে,অর্ধ গড় বেতনে মিলিয়ে টাকা পান ৫০ দিনের,অবশ্য এ টাকা চাকরির শেষে পাবেন)অন্যান্য কর্মকর্তা -কর্মচারীদের বিপরীতে শিক্ষকরা ছুটি পাবেন(শনিবারের ছুটি বাদ দিলে)ভ্যাকেশনাল বলে প্রজ্ঞাপন দ্বারা ৭৬ দিন,তন্মধ্যে আবার ০৬ দিন জাতীয় দিবসের বিভিন্ন কর্মসূচির কারনে শিক্ষকদের বাধ্যতামূলক যেতে হয় কর্মস্থলে,তাহলে প্রজ্ঞাপন দ্বারা নির্ধারিত ছুটি থাকে ৭০ দিন,আর সাপ্তাহিক ছুটি ৫২ দিন+ নৈমিত্তিক ছুটি ২০ দিন+অর্ধ গড় বেতনে ছুটি ৩৬৫÷১১=৩৩ দিন(যার মধ্যে বেতন পাবেন ১৭ দিনের) তাহল একজন শিক্ষকের প্রাপ্য মোট ছুটি দাড়ালো ৭০+৫২+২০+৩৩=১৭৫ দিন। এটাতো প্রজাতন্ত্রের কর্মবন্টনে একটি বৈষম্য,হ্যা এর সঙ্গে বর্তমানে প্রযোজ্য শনিবার ছুটি ধরলে আরো ৫২ দিন যোগ হয়ে ছুটি দাড়ায় ২২৭ দিন,যেটি অন্য দপ্তরের একজন কর্মকর্তা -কর্মচারীর চেয়ে মাত্র ১৭ দিন বেশি,যার কারনে আবার ভ্যাকেশনাল বলে অর্ধ গড় বেতনে ছুটি পাওয়ায় বছরে বিক্রয়যোগ্য ছুটির বিপরীতে টাকা পাবেন মাত্র ১৭ দিনের,যেখানে অন্যরা পান ৫০ দিনের।একটু বিষয়টি অনুধাবন করুন শিক্ষকদের ছুটির বাতিলের পূর্বে,তাছাড়া ছেলেমেয়েদর,সাঁতার শিখা,সাইকেল চালানো শিখা,আর্ট শিখা,কারাতে,অ্যাবাকাসসহ অন্যান্য খেলাধুলায় পারদর্শী হতে শনিবার ছুটি ভূমিকা রাখে।শিশু কিশোরদের বিনোদন,বেড়ানো এগুলো মনোবিকাশে সাহায্য করে,তাই ছুটি বাতিল করার পূর্বে এসব বিষয় বিবেচনায় নেয়া দরকার।

5 - 1

Jannat private center
Posted 1 year ago

৫ম গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হতে পারে রবিবার।
সূত্র: দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস, দৈনিক শিক্ষা, শিক্ষাবার্তা ডটকম, ঢাকা পোস্ট ডটকম।

5 - 0

Jannat private center
Posted 1 year ago

মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণ, পবিত্র ইদ উৎসব এর পূর্বেই ১০০% উৎসব বোনাস, ৫০-৫৫% বাড়ি ভাড়া আদায়ের লক্ষ্যে, বরিশালের শিক্ষক সংগঠন গুলো ঐক্যবদ্ধ মানববন্ধন।

18 - 0

Jannat private center
Posted 1 year ago

১ জুলাই থেকে

7 - 0

Jannat private center
Posted 1 year ago

৬০ হাজার শিক্ষকের সনদ জাল।
প্রধান বিচারপতির দ্বারস্থ হতে যাচ্ছে এনটিআরসিএ।
(সূত্র: শিক্ষাবার্তা ডট কম)

2 - 0

Jannat private center
Posted 1 year ago

4 - 0

Jannat private center
Posted 1 year ago

*কোনটির লিঙ্গান্তর হয় না--
1.কবিরাজ
2.বেয়াই
3.সাহেব
4.সঙ্গী

0 - 0