Welcoem to posts!!

NiL - The R A W
Posted 3 months ago

তুমি যত বেশি স্পেশাল হবে, মানুষ তোমাকে নিয়ে তত বেশিই সমালোচনা করবে। Mind it💯

0 - 0

NiL - The R A W
Posted 1 year ago

ড. ইউনুস এর স্পষ্ট বার্তা!

1 - 0

NiL - The R A W
Posted 1 year ago

বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে গাওয়া গান 🔥✊
সবাই দেখুন 😊👇

https://youtu.be/RBJo4SqLT1M?si=woc85... watch video on watch page

1 - 0

NiL - The R A W
Posted 1 year ago

We are with you❤️ Our Pray always with you🤲
Eid Mubarak Everyone❤️
In-sha-allah, Get well soon.
#FreePalestine #SaveGaza #savethechildrens
Love from Bangladesh 🇧🇩🤲❤️

0 - 0

NiL - The R A W
Posted 1 year ago

সফলতা কোথায় আছে? সেটা খুঁজে বোকারা।
জ্ঞানীরা খুঁজে," আমি কোথায় আছি? আমার কোথায় যাওয়া উচিৎ? "

0 - 0

NiL - The R A W
Posted 1 year ago

0 - 0

NiL - The R A W
Posted 1 year ago

আমি তোমারে উতসাহ দিয়াছি।
দুইদিন পর দেখিবা আমিই তোমারে সহ্য করতে পারছিনা।
আমি তোমারে স্বপ্ন দেখাইয়াছি।
দুইদিন পরে দেখবা আমিই তোমার স্বপ্ন ভাঙতে মরিয়া হইয়া গিয়াছি। স্বপ্ন পূরণ হইতে দিচ্ছিনা।
তাই বলে কি তুমি হাল ছাইড়া দিবা?
আমি ও আমরা এমনি-রে ভাই!
আইজকা তোমারে প্রচুর ভালোবাসি।
অথচ কাইলকা তোমারে দেখিতে পারিনা।
তাই বলে কি তুমিও বদলাইয়া যাইবা?
নাহ! যাইওনা।
সবুর করো।
কারো কুকথায় কিংবা
কারো মায়ায় নিজেরে বদলাইওনা।
তুমি তোমার জন্য বদলাও।
শুনেছি জ্ঞানীরা নিজের জন্যেই বদলায়।
তুমিও নিজের প্রতি প্রচুর মায়ায় পইড়া যাও।
তুমি কী দেখোনাই? সবাই সুখের ভাগ লইতে আসে।
দুখের ভাগ কেহ লইতে আসেনা।
তাইলে?
তাইলে, তুমি তোমারেই ভালোবাসো।
তুমি তোমার প্রেমেই পইড়া দেখো।
সবুরের মেওয়া পাইবা?
নিজের প্রতি প্রেমে পড়তে পারিলে
সবাই তোমারে ফাঁকি দিলেও
তুমি তোমারে ফাঁকি দিতে পারিবা না।
তুমি মাইনা নাও বা না নাও, ইহা সত্য!
তুমি আর বইসা থাইকো না।
তুমি কারোর জন্যই বইসা থাইকো না।
এই জগতে সবাই তোমার মহৎ কাজে, ভালো কিছুর ফলে তেমন একটা বাহবা দিবেনা।
কিন্তু, তোমার একটা ভুল কাজে এত বেশি নিন্দা করিবে যা তুমি কল্পনাও করিতে পারিবা না।
তাই ইহা বিশ্বাস করো, তুমি ছাড়া তোমার জায়গা আর কেউ কইরা দিতে পারবে না।
তুমি না হাটিতে চাইলে কেউ তোমারে হাটাইতে পারিবে না।
তোমারে জোড় করে খাওয়াইয়া দিলেও কেউ তোমারে গিলাইতে পারিবে না।
তাই বলি, তুমি চাইলে সব-ই সম্ভব।
আর কত?
আর কত লুকাইয়া কান্দিবা?
আর কতবার পকেটে হাত দিয়া ধুলা ছাড়া আর কিছু পাইবা না?
আর কতবার অন্যের থালায় চোখ দিয়া গলার পরশ গিলিবা?
আর কতবার মাইন্সের সাহস নিয়া
তুমি নিজেরে নিজের কাছে কাপুরুষ বলে পরিচয় দিবা?
আর কত মাইন্সের ভরসায় চলিবা?
আর কতবার তোমার স্বপ্ন মাটিচাপা দিবা?
যা কাউরে বলিতেও লজ্জা লাগে, সহিতেও পারোনা।
তুমি ভুইলা যাও কেনে?
একলা আসিয়াছো,
তোমারে যে একেলাই যাইতে হইবে।
এই জগতে যার জন্য যতোই করো, কোন লাভ নাই।
দিন শেষে নিজের যন্ত্রণা আপনি ছাড়া আর কেহ অনুভব করিতে পারিবেনা।
ইহা মনে রাইখো-
আপনজনেরা স্বপ্ন দেখায়।
কিন্তু, স্বপ্ন কোনদিন আপনার হয়না।
তাই বলি কি!
আর বইসা থাইকো না।
আর কারো আশায় থাইকো না।
---- N i L - The R A W
১২ই জানুয়ারী,
শুক্রবার,
সময় : রাত ১২: ৫০

0 - 0

NiL - The R A W
Posted 1 year ago

#শিক্ষনীয়_পোস্ট
ভালো লাগলে শেয়ার করতে পারেন।
#এক কোম্পানীতে ছিলো এক পিপড়া। সে প্রতিদিন ৯টায় অফিসে ঢুকতো। তারপর কারো সঙ্গে সময় নষ্ট না করে সঙ্গে সঙ্গে কাজে বসে যেত।

সে যে পরিমাণ কাজ করত, তাতে কোম্পানির উৎপাদন হতো প্রচুর এবং এর ফলে সে আনন্দের সঙ্গেই জীবন নির্বাহ করত।

ওই অফিসের সিইও সিংহ অবাক হয়ে দেখত, এই পিঁপড়াটি কোনো ধরনের সুপারভিশন ছাড়াই প্রচুর কাজ করছে। সিংহ ভাবল, পিঁপড়াকে যদি কারও সুপারভিশনে দেওয়া হয়, তাহলে সে আরও বেশি কাজ করতে পারবে।

কয়েক দিনের মধ্যেই সিংহ একটি তেলাপোকাকে পিঁপড়ার সুপারভাইজার হিসেবে নিয়োগ দিল। সুপারভাইজার হিসেবে এই তেলাপোকাটির ছিল দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা, আর সে দুর্দান্ত রিপোর্ট লিখতে পারত।

তেলাপোকাটি প্রথমেই সিদ্ধান্ত নিল, এই অফিসে একটি অ্যাটেনডেন্স সিস্টেম থাকা উচিত।

কয়েক দিনের মধ্যেই তেলাপোকার মনে হলো, তার একজন সেক্রেটারি দরকার, যে তাকে রিপোর্ট লিখতে সাহায্য করবে। … সে একটা মাকড়সাকে নিয়োগ দিল এই কাজে যে সব ফোনকল মনিটর করবে, আর নথিপত্র রাখবে।

সিংহ খুব আনন্দ নিয়ে দেখল যে তেলাপোকা তাকে প্রতিদিনের কাজের হিসাব দিচ্ছে আর সেগুলো বিশ্লেষণ করছে গ্রাফের মাধ্যমে। ফলে খুব সহজেই উৎপাদনের ধারা সম্পর্কে ধারণা নেওয়া যাচ্ছে এবং সিংহ সেগুলো বোর্ড মিটিংয়ে ‘প্রেজেন্টেশন’ আকারে পেশ করে বাহবা পাচ্ছে।

কিছুদিনের মধ্যেই তেলাপোকার একটি কম্পিউটার ও লেজার প্রিন্টার প্রয়োজন হলো এবং এগুলো দেখভালের জন্য আইটি ডিপার্টমেন্ট গঠন করল। আইটি বিশেষজ্ঞ হিসেবে নিয়োগ পেল মাছি।

আমাদের কর্মী পিঁপড়া, যে প্রতিদিন অফিসে এসে প্রচুর কাজ করে মনের সুখে গান গাইতে গাইতে বাসায় ফিরত, তাকে এখন প্রচুর পেপার ওয়ার্ক করতে হয়, সপ্তাহের চার দিনই নানা মিটিংয়ে হাজিরা দিতে হয়।

নিত্যদিন এসব ঝামেলার কারণে কাজে ব্যাঘাত ঘটায় উৎপাদন কমতে লাগল, আর সে বিরক্ত হতে লাগল।

সিংহ সিদ্ধান্ত নিল, পিঁপড়া যে বিভাগে কাজ করে, সেটাকে একটা আলাদা ডিপার্টমেন্ট ঘোষণা করে সেটার একজন ডিপার্টমেন্ট প্রধান নিয়োগ দেওয়ার এটাই উপযুক্ত সময়।

সিংহ ঝিঁঝিপোকাকে ওই ডিপার্টমেন্টের প্রধান হিসেবে নিয়োগ দিল। ঝিঁঝিপোকা প্রথম দিন এসেই তার রুমের জন্য একটা আরামদায়ক কার্পেট ও চেয়ারের অর্ডার দিল।

কয়েক দিনের মধ্যেই অফিসের জন্য স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যান তৈরি করতে ঝিঁঝি পোকার একটি কম্পিউটার ও ব্যক্তিগত সহকারীর প্রয়োজন হলো। কম্পিউটার নতুন কেনা হলেও ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবে ঝিঁঝিপোকা নিয়োগ দিল তার পুরোনো অফিসের একজনকে।

পিঁপড়া যেখানে কাজ করে, সেখানে আগে ছিল চমৎকার একটা পরিবেশ। এখন সেখানে কেউ কথা বলে না, হাসে না। সবাই খুব মনমরা হয়ে কাজ করে।

ঝিঁঝিপোকা পরিস্থিতি উন্নয়নে সিংহকে বোঝাল, ‘অফিসে কাজের পরিবেশ’ শীর্ষক একটা স্টাডি খুব জরুরি হয়ে পড়েছে।

পর্যালোচনা করে সিংহ দেখতে পেল, পিঁপড়ার বিভাগে উৎপাদন আগের তুলনায় অনেক কমে গেছে।

কাজেই সিংহ কয়েক দিনের মধ্যেই স্বনামখ্যাত কনসালট্যান্ট পেঁচাকে অডিট রিপোর্ট এবং উৎপাদন বাড়ানোর উপায় বাতলে দেওয়ার জন্য নিয়োগ দিল।

পেঁচা তিন মাস পিঁপড়ার ডিপার্টমেন্ট মনিটর করল, সবার সঙ্গে ওয়ান টু ওয়ান কথা বলল। তারপর বেশ মোটাসোটা একটা রিপোর্ট পেশ করল সিংহের কাছে। ওই রিপোর্টের সারমর্ম হলো, এই অফিসে প্রয়োজনের তুলনায় কর্মী বেশি। কর্মী ছাঁটাই করা হোক।

পরের সপ্তাহেই বেশ কয়েকজন কর্মী ছাঁটাই করা হলো। বলুন তো, কে সর্বপ্রথম চাকরি হারাল?

ওই হতভাগ্য পিঁপড়া। কারণ, পেঁচার রিপোর্টে লেখা ছিল, ‘এই কর্মীর মোটিভেশনের ব্যাপক অভাব রয়েছে এবং সর্বদাই নেতিবাচক আচরণ করছে, যা অফিসের কর্মপরিবেশ নষ্ট করছে।

0 - 0

NiL - The R A W
Posted 1 year ago

Happy Birthday Mushfiq R Farhan Bhai🌹💙🤲

0 - 0

NiL - The R A W
Posted 2 years ago

আলহামদুলিল্লাহ!
অবশেষে জাতীয় পুরষ্কার গ্রহন করলেন আমাদের #দেশসেরা_সৌখিন 🟣🟢🟡🟣🔵🟢🟡🔴
-
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট, সেগুন বাগিচা,ঢাকায় জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৩ এর
জাতীয় পর্যায়ে "নির্ধারিত বক্তৃতা" বিষয়ে "জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধ প্রতিযোগিতায়" "ক"গ্রুপে প্রথম স্থান অর্জনকারী সৌখিন আজ মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ড. দীপু মনি ম্যাম এর কাছ থেকে দেশ সেরার জাতীয় পুরস্কার গ্রহণ করলো।
অনেক শুভ কামনা রইলো মামনি।
দোয়া করি তুমি আরও অনেক দূর এগিয়ে যাও! 🤲
নিজেকে এবং আমাদের উপজেলা, জেলা ও দেশকে রিপ্রেজেন্ট করো তোমার অতুলনীয় মেধা ও প্রতিভা দিয়ে।
ইনশাআল্লাহ সফল তুমি হবেই।💯👌
আমাদের সকলের দোয়া রইলো তোমার সাথে।
💪🥰🤲

0 - 0