in the future - u will be able to do some more stuff here,,,!! like pat catgirl- i mean um yeah... for now u can only see others's posts :c
وَعَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ قَالَ: إِنَّ رَجُلًا جَاءَهُ الْمَوْتُ فِي زَمَنِ رَسُولِ اللّهِ ﷺ فَقَالَ رَجُلٌ: هَنِنْئًا لَه مَاتَ وَلَمْ يُبْتَلَ بِمَرَضٍ فَقَالَ رَسُولُ اللّهِ ﷺ: «وَيْحَكَ وَمَا يُدْرِيكَ لَوْ أَنَّ اللّهَ ابْتَلَاهُ بِمَرَضٍ فَكَفَّرَ عَنهُ مِنْ سَيِّئَاتِه» . رَوَاهُ مَالِكٌ مُرْسَلًا
ইয়াহ্ইয়া ইবনু সা‘ঈদ (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর কালে এক ব্যক্তির মৃত্যু হলো। এ সময় আর এক ব্যক্তি মন্তব্য করল, লোকটির ভাগ্য ভাল। মারা গেল কিন্তু কোন রোগে ভুগতে হল না। এ কথা শুনে রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, আহ্! তোমাকে কে বলল, লোকটির ভাগ্য ভাল? যদি আল্লাহ তা’আলা লোকটিকে কোন রোগে ফেলতেন, আর তার গুনাহ মাফ করে দিতেন তাহলেই না সবচেয়ে ভাল হতো! [১]
ফুটনোট: [১] মুরসাল য‘ঈফ : মুয়াত্ত্বা মালিক ১৭৫৩, য‘ঈফ আত্ তারগীব ২০০৫। কারণ হাদীসটি মুরসাল।
মিশকাতুল মাসাবিহ, হাদিস নং ১৫৭৮
হাদিসের মান: দুর্বল মুরসাল
2 - 0
عَبْدُ اللهِ بْنُ مُحَمَّدٍ حَدَّثَنَا عَبْدُ الْمَلِكِ بْنُ عَمْرٍو حَدَّثَنَا زُهَيْرُ بْنُ مُحَمَّدٍ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عَمْرِو بْنِ حَلْحَلَةَ عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ وَعَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ مَا يُصِيبُ الْمُسْلِمَ مِنْ نَصَبٍ وَلاَ وَصَبٍ وَلاَ هَمٍّ وَلاَ حُزْنٍ وَلاَ أَذًى وَلاَ غَمٍّ حَتّٰى الشَّوْكَةِ يُشَاكُهَا إِلاَّ كَفَّرَ اللهُ بِهَا مِنْ خَطَايَاهُ.
আবূ সা’ঈদ খুদরী (রাঃ) ও আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ মুসলিম ব্যক্তির উপর যে কষ্ট ক্লেশ, রোগ-ব্যাধি, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা, দুশ্চিন্তা, কষ্ট ও পেরেশানী আসে, এমনকি যে কাঁটা তার দেহে ফুটে, এ সবের মাধ্যমে আল্লাহ্ তার গুণাহসমূহ ক্ষমা করে দেন।[মুসলিম ৪৫/১৪, হাঃ ২৫৭৩]আধুনিক প্রকাশনী- ৫২৩০, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫১২৬)
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৫৬৪১
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
2 - 0
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ الأَعْلَى، حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ زُرَيْعٍ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عَمْرٍو، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " مَا يَزَالُ الْبَلاَءُ بِالْمُؤْمِنِ وَالْمُؤْمِنَةِ فِي نَفْسِهِ وَوَلَدِهِ وَمَالِهِ حَتَّى يَلْقَى اللَّهَ وَمَا عَلَيْهِ خَطِيئَةٌ " . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ .
আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ মু’মিন নারী-পুরুষের উপর, তার সন্তানের উপর ও তার ধন-সম্পদের উপর অনবরত বিপদাপদ লেগেই থাকে। সবশেষে আল্লাহ্ তা‘আলার সাথে সে গুনাহমুক্ত অবস্থায় মিলিত হয়।
হাসান সহীহ্ , সহীহাহ্ (২২৮০)।
ফুটনোট: আবূ ঈসা বলেন, এ হাদিসটি হাসান সহীহ্।
জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২৩৯৯
হাদিসের মান: হাসান সহিহ
1 - 0
عَبْدُ اللهِ بْنُ يُوْسُفَ حَدَّثَنَا اللَّيْثُ قَالَ حَدَّثَنِي ابْنُ الْهَادِ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الْقَاسِمِ عَنْ أَبِيْهِ عَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ مَاتَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم وَإِنَّهُ لَبَيْنَ حَاقِنَتِيْ وَذَاقِنَتِيْ فَلَا أَكْرَهُ شِدَّةَ الْمَوْتِ لِأَحَدٍ أَبَدًا بَعْدَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم
আয়িশাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)ইন্তিকাল করার সময় আমার বুক ও থুতনির মাঝে ছিলেন। আর নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর (মৃত্যু-যন্ত্রণার) পর আমি আর কারো জন্য মৃত্যু- যন্ত্রণাকে খারাপ মনে করি না। [৮৯০] (আ.প্র. ৪০৯৩, ই.ফা. ৪০৯৬)
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৪৪৪৬
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
1 - 0
حَدَّثَنَا قَبِيصَةُ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنِ الأَعْمَشِ،. حَدَّثَنِي بِشْرُ بْنُ مُحَمَّدٍ، أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ، أَخْبَرَنَا شُعْبَةُ، عَنِ الأَعْمَشِ، عَنْ أَبِي وَائِلٍ، عَنْ مَسْرُوقٍ، عَنْ عَائِشَةَ ـ رضى الله عنها ـ قَالَتْ مَا رَأَيْتُ أَحَدًا أَشَدَّ عَلَيْهِ الْوَجَعُ مِنْ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم.
আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর চেয়ে বেশী রোগ যন্ত্রণা ভোগকারী অন্য কাকেও দেখিনি। [১][মুসলিম ৪৫/১৪, হাঃ ২৫৭০, আহমাদ ২৫৪৫৩]আধুনিক প্রকাশনী- ৫২৩৪, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫১৩০)
ফুটনোট: [১] আলোচ্য হাদীসে দেখা যায় রসূল (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম) মাঝে মধ্যে রোগাক্রান্ত হয়ে পড়তেন। কুরআন মাজীদে সূরায়ে আম্বিয়ায় দেখা যায় আইয়ূব (‘আঃ) কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়ে উক্ত রোগ যন্ত্রণা হতে নিস্কৃতি চেয়ে আল্লাহ তা’আলার সমীপে দু’আ করেছেন। অতীব দুঃখজনক ব্যাপার এই যে, অজ্ঞ লোকেরা কোন ‘আলিম, পরহেজগার লোকগণকে কোন রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হতে দেখলে গভীর উৎসাহের সাথে বলতে থাকে যে, অমুক ‘আলিম সাহেব বা মুহাদ্দিস সাহেবের বর্তমানে ভীষণ রোগে ভুগতে দেখা যায়। সুতরাং তাঁর ‘আমল ভাল নয়। তাঁর প্রতি আল্লাহর কোন রহমত নেই। তিনি যদি রহমতপ্রাপ্ত লোকই হয়ে থাকেন, তবে তাঁর এই অবস্থা কেন হবে? ইত্যাদি ইত্যাদি বদনাম ছড়িয়ে পরহেজগার ‘আলিম ওলামা শ্রেণীর বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষদেরকে বীতশ্রদ্ধ করে তুলতে চায়। এখানে লক্ষ্য করলে পরিষ্কার দেখা যায় যে, রহমতের অসীম ভাণ্ডার যে নবীর প্রতি বর্ষিত হয়েছে, যাঁকে নিঃসীম রহমতের প্রতীক রহমাতুল্লিল ‘আলামীন উপাধিতে আল্লাহ তা’আলা নিজেই ভূষিত করলেন, তাঁকেই রোগ ব্যাধি দিয়ে ক্লান্ত-শ্রান্ত করে দেন, সেখানে তাঁর কোন অনুসারীকে উক্ত পরীক্ষায় নিক্ষেপ করা তো স্বাভাবিক ব্যাপার।
অতএব কোন খাঁটি ও নেক বান্দাদের প্রতি ‘আলিম বিদ্বেষী অযথা কটাক্ষকারীদের কথায় সাধারণ মু’মিনদের বিভ্রাস্ত হওয়া ঠিক নয়। বরং কোন ‘আলিম উলামা, পরহেজগার শ্রেণীকে রোগাক্রান্ত অবস্থায় দেখা গেলে তাঁদের প্রতি গভীর ভক্তি শ্রদ্ধা ও আন্তরিকতা নিয়ে তাঁদের সেবা যত্নে আত্মনিয়োগ করা সৌভাগ্যের প্রতীক বলে মনে করতে হবে। পূর্ববর্তী নেককার লোকদের এবং সাহাবায়ে কিরামদের ‘আমাল ও অভ্যাস এমনটাই ছিল নিঃসন্দেহে।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৫৬৪৬
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
1 - 0
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ، عَنْ عَاصِمِ بْنِ بَهْدَلَةَ، عَنْ مُصْعَبِ بْنِ سَعْدٍ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَىُّ النَّاسِ أَشَدُّ بَلاَءً قَالَ " الأَنْبِيَاءُ ثُمَّ الأَمْثَلُ فَالأَمْثَلُ فَيُبْتَلَى الرَّجُلُ عَلَى حَسَبِ دِينِهِ فَإِنْ كَانَ دِينُهُ صُلْبًا اشْتَدَّ بَلاَؤُهُ وَإِنْ كَانَ فِي دِينِهِ رِقَّةٌ ابْتُلِيَ عَلَى حَسَبِ دِينِهِ فَمَا يَبْرَحُ الْبَلاَءُ بِالْعَبْدِ حَتَّى يَتْرُكَهُ يَمْشِي عَلَى الأَرْضِ مَا عَلَيْهِ خَطِيئَةٌ " . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ . وَفِي الْبَابِ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ وَأُخْتِ حُذَيْفَةَ بْنِ الْيَمَانِ أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ سُئِلَ أَيُّ النَّاسِ أَشَدُّ بَلَاءً قَالَ الْأَنْبِيَاءُ ثُمَّ الْأَمْثَلُ فَالْأَمْثَلُ.
মুস‘আব ইবনু সা’দ (রাহঃ) হতে তার বাবার সূত্রে থেকে বর্ণিতঃ
তিনি (সা’দ) বলেন, আমি প্রশ্ন করলাম, হে আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)! মানুষের মাঝে কার বিপদের পরীক্ষা সবচেয়ে কঠিন হয়? তিনি বললেনঃ নাবীদের বিপদের পরীক্ষা, তারপর যারা নেককার তাদের, এরপর যারা নেককার তাদের বিপদের পরীক্ষা। মানুষকে তার ধর্মানুরাগের অনুপাত অনুসারে পরীক্ষা করা হয়। তুলনামূলকভাবে যে লোক বেশি ধার্মিক তার পরীক্ষাও সে অনুপাতে কঠিন হয়ে থাকে। আর যদি কেউ তার দ্বীনের ক্ষেত্রে শিথিল হয়ে থাকে তাহলে তাকে সে মোতাবিক পরীক্ষা করা হয়। অতএব, বান্দার উপর বিপদাপদ লেগেই থাকে, অবশেষে তা তাকে এমন অবস্থায় ছেড়ে দেয় যে, সে যমীনে চলাফেরা করে অথচ তার কোন গুনাহ্ই থাকে না।
হাসান, সহীহ্ , ইবনু মা-জাহ (৪০২৩)।
ফুটনোট: আবূ ঈসা বলেন, এ হাদীসটি হাসান সহীহ্। আবূ হুরাইরা ও হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান (রাঃ)-এর বোন থেকেও এ অনুচ্ছেদে হাদীস বর্ণিত আছে, নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে জিজ্ঞাসা করা হল : কোন ব্যক্তি সবচাইতে বেশি বিপদগ্রস্ত হয়? তিনি বললেন : নাবীগণ, তার পর যারা নেককার তাদের।
জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২৩৯৮
হাদিসের মান: হাসান সহিহ
0 - 0
দিলওয়ার হুসাইন সাঈদী। রাহিমাহুল্লাহ। জীবনের শেষ ১৩ বছর ব*ন্দি ছিলেন! একান্তে রবের ইবাদাত করেছেন! আল্লাহ শায়খকে ক্ষমা করে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুন।
ইতিহাসের বাঁকে অনেকেই হারিয়ে যাবে। বাংলাদেশের ইসলামপন্থায় সাঈদী রাহি. এর কন্ঠ সব সময় প্রাসঙ্গিক থাকবে ইনশাআল্লাহ।
মৃত্যুর পর কিয়ামতে মানুষের হিসাব নেওয়া হবে। কিছু বিষয় আমরা ওই দিনের জন্য রেখে দিলাম। সে দিন দেখা যাবে কারা ছিল অ*প*রাধী! মান, অভিমান নিয়ে তিনি আল্লাহর প্রিয় হয়ে গেলেন! 'ছাকাল্লাহু ছারাহু, ওয়া জাআলাল জান্নাতা মাছওয়াহু।😭😭😭
1 - 0
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার পর যারা জাহান্নামে যাবে তারা হল 17 শ্রেণীর মানুষ আপনারা একবার নিজের চোখে দেখে আসুন
1 - 0
السلام عليكم ورحمه الله وبركاته