গুনাহগার ব্যক্তি জা*হান্নামের শাস্তি থেকে কিভাবে বাঁচতে পারে?
ইমাম ইবনে আবিল ইয (রহি.) এর ১১টা আসবাব বা মাধ্যমের কথা উল্লেখ করেছেন। এগুলো হচ্ছে :
১) তাওবাহ,
২) ইস্তিগফার,
৩) নেক আমল,
৪) দুনিয়াবী বিপদ আপদসমূহ,
৫) কবরের আ*যাব,
৬) ব্যক্তির জন্য মুমিনদের দুআ ও ইস্তিগফার,
৭) মৃ*ত্যুর পর ব্যক্তির জন্য যেসব সাওয়াব অন্যরা হাদিয়া পাঠাবে,
৮) কি*য়ামাতের দিনের ভয়াবহ অবস্থা,
৯) হাশরের মাঠে পারস্পরিক বদলা,
১০) শাফাআতকারীদের শাফাআত ও
১১) যারা শাফাআতও পায় নাই তাদেরকে আরহামুর রাহিমীনের ক্ষমা করা।
সুবহানআল্লাহ! এতগুলো সুযোগ পাবার পরও যে ধরা খাবে সে আসলেই হতভাগা। আল্লাহ তাআলা আমাদের হেফাজত করুন, আমিন।
[সূত্র : শরহুল আক্বীদাতিত ত্বহাউইয়্যাহ, পৃ. ৩১৩-৩১৫]
44 - 0
আস সালামু আলাইকুম, প্রিয় ভাই ও বোনেরা।
আলহামদুলিল্লাহ, আপনাদের দোয়া ও ভালোবাসায় আমাদের চ্যানেল আজ এ অবস্থানে এসেছে।💖 ইং শা আল্লাহ আমরা শীঘ্রই আমাদের চ্যানেলকে নতুনভাবে সাজাতে যাচ্ছি—নতুন নাম, ইউজারনেম, লোগো, ব্যানার ও থিম সহ সম্পূর্ণ ব্র্যান্ডিং পরিবর্তন হবে।
আমাদের লক্ষ্য একটাই—ইসলামের আলো ছড়িয়ে দেওয়া, মুসলিম পরিচয়কে জাগ্রত করা এবং দ্বীনের সঠিক বার্তা পৌঁছে দেওয়া।
আমরা চাই এই পরিবর্তনের পথে আপনাদের মতামতও থাকুক।🌱
👉 আপনার মতে আমাদের চ্যানেলের জন্য কোন নামটি সবচেয়ে সুন্দর ও অর্থবহ হবে? এমন নাম, যা শুনলেই বোঝা যায়—এটি ইসলাম, মুসলিম ও দ্বীন এর চ্যানেল।
আপনাদের মূল্যবান প্রস্তাব আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। Comment section-এ আপনার মতামত জানান।
জাযাকুমুল্লাহু খাইরান।✨
13 - 1
তারিখঃ ৭ রবিবার ২০২৫
সময়ঃ ১:৫২ রাত
যদি ভাবেন এই দুনিয়ার জীবনে শুধু টাকা-পয়সা আপনাকে সুখী করবে যদি জীবনের লক্ষ্য হয় টাকা পয়সা, যদি সরকারী চাকুরী করে ১০ তালা বাড়ি তুলে নরম বিছানায় হেলান দিয়ে ভাবেন আমি আজ সফল। তাহলে বুঝবেন অবস্থা বরই করুন! আল্লাহর করুন দৃষ্টি আপনার থেকে উঠে গেছে, আপনি দুনিয়াবী পরিক্ষায় খুবই বাজে ভাবে ফেল করেছেন। হয়তো শুনেছেন জান্নাতের অধিকাংশই গরীব, আপনি যখন ৪ চাকার গাড়ি নিয়ে মাঠ পার হচ্ছেন আপনি দেখলেন সারাদিন মাঠে খেটে ফসল ফলিয়ে মানুষটা নামাজের সময় মাঠের এক কোণে নিজের গামছাটা বিছিয়ে নামাজ আদায় করলো। আপনার আকাঙ্ক্ষা দুনিয়া কিন্তু তাদের চিন্তায় তারা চায় আখিরাত। আপনি পাশ কাটিয়ে গাড়ি চালিয়ে চলে গেলেন। অপর দিকে আপনার নজরের বাইরে লোকটি সন্ধ্যায় তার বাড়ির পথে হাটতে হাটতে দেখলো ৪ তালা একটি সুন্দর বাড়ি এটি দেখে মানুষটি মুচকি হেসে সূরা এখলাস ১০ বার পড়লো আর বললো ইয়া আল্লাহ জান্নাতে তো আপনি আমার জন্য এই মাত্র এমন একটি বাড়ি বানিয়ে দিলেন যা সারা দুনিয়ার আলিশান বাড়িকে হারমানাবে, সে আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলো, কারন সে জানতো যে রাসূল সাঃ বলেছেন যে ব্যাক্তি সূরা এখলাস ১০ বার পড়বে আল্লাহ তার জন্য জান্নাতে একটি বাড়ি বানিয়ে দিবেন। সেই লোকটির হাসি ছিলো তুলনাহীন, বুকে ছিলো দীপ্ত ঈমান, মনে মনে ভাবলো মুসাফিরের জীবন শেষে আসল বাড়ি অপেক্ষা করছে। কিন্তু অপর দিকে দুনিয়া আপনাকে এমনভাবে চেপে ধরেছে যে আপনার প্রতিদিনের রুটিন হয়ে গেলো BSC ক্যাডার বা বড় বড় পদে থেকে লোকের টাকা হাতানো। আর এভাবেই আপনি আপনার জীবন পার করলেন। দুনিয়া আপনাকে দিলো ধোকা। আজ কিয়ামতে আপনি ক্ষমা পেলেন নাহ!! হতাশায় নিজের হাত কামড়াতে কামড়াতে বললেন, হায় আমি যদি আজকে মাটি হয়ে যেতাম। কিন্তু তা আর হলো নাহ৷ ফেরেশতারা আজ মৃত্যুকে জবাই করে ফেলেছে। অতপর এর পর যা যা হতে যাচ্ছে তা ভয়ংকর। 🥲🥲
লেখাঃ সাইমুন হাসান
28 - 1
আমাদের কাছে দুনিয়াকে কঠিন আর দ্বীনকে সহজ করে পাঠানো হয়েছিল। প্রযুক্তি আর আধুনিকতার ছোঁয়ায় আজ আমরা দুনিয়াকে সহজ করে নিতে শিখেছি। ফলশ্রুতিতে দ্বীন আমাদের কাছে কঠিন হয়ে পড়ছে।
41 - 1
আস সালামু আলাইকুম। অতি আনন্দের সাথে জানানো যাচ্ছে যে, আমাদের চ্যানেলের জন্য অতি শীঘ্রই বেশকিছু পদক্ষেপ আমরা নিতে চলেছি। চ্যানেলে বড়সড় পরিবর্তন আসবে ইং শা আল্লাহ।
আপনাদের সকলের সঙ্গ এবং দুআ একান্ত কাম্য।
বারাকাল্লাহ ফিক।🤍
27 - 2
সবকিছুতে ব্যর্থ হয়ে সবশেষে ইহূদী পন্ডিতেরা কুরায়েশ নেতাদের একটা বিস্ময়কর কৌশল শিখিয়ে দিল। তারা বলল, মুহাম্মাদ জাদুকর কি-না, যাচাইয়ের একটা প্রকৃষ্ট পন্থা এই যে, জাদুর প্রভাব কেবল যমীনেই সীমাবদ্ধ থাকে। আসমানে এর কোন প্রতিক্রিয়া হয় না। অতএব তোমরা মুহাম্মাদকে বল, সে চাঁদকে দ্বিখন্ডিত করুক। সম্ভবতঃ হযরত মূসা (আঃ) কর্তৃক লাঠির সাহায্যে নদী বিভক্ত হওয়ার মু‘জেযা থেকেই চন্দ্র দ্বিখন্ডিত করার চিন্তাটি ইহূদীদের মাথায় এসে থাকবে। অথচ নদী বিভক্ত করার চাইতে চন্দ্র দ্বিখন্ডিত করা কতই না কঠিন বিষয়। কেননা এটি দুনিয়ার এবং অন্যটি আকাশের। কুরায়েশ নেতারা মহা খুশীতে বাগবাগ হয়ে গেল এই ভেবে যে, এবার নির্ঘাত মুহাম্মাদ কুপোকাৎ হবে। তারা দল বেঁধে রাসূল (ছাঃ)-এর কাছে গিয়ে এক চন্দ্রোজ্জ্বল রাত্রিতে উক্ত প্রশ্ন করল। ঐ সময় সেখানে হযরত আলী, আব্দুল্লাহ ইবনু মাসঊদ, জুবায়ের ইবনু মুত্ব‘ইম প্রমুখ ছাহাবীগণ উপস্থিত ছিলেন। এতদ্ব্যতীত বহু ছাহাবী উক্ত বিষয়ে হাদীছ বর্ণনা করেছেন। যে কারণে হাফেয ইবনু কাছীর এতদসংক্রান্ত হাদীছসমূহকে ‘মুতাওয়াতির’ পর্যায়ভুক্ত বলেছেন (ইবনু কাছীর, তাফসীর সূরা ক্বামার)।
কুরায়েশ নেতাদের দাবী মোতাবেক আল্লাহর হুকুমে রাসূল (ছাঃ)-এর উক্ত মু‘জেযা প্রদর্শিত হ’ল। মুহূর্তের মধ্যে চাঁদ দ্বিখন্ডিত হয়ে পূর্ব ও পশ্চিমে ছিটকে পড়ল। উভয় টুকরার মাঝখানে ‘হেরা’ পর্বত আড়াল হয়ে গেল। অতঃপর পুনরায় দুই টুকরা এসে যুক্ত হ’ল। এ সময় আল্লাহর রাসূল (ছাঃ) মিনা-তে ছিলেন। ইবনু মাস‘ঊদ (রাঃ) কর্তৃক ছহীহায়নের বর্ণনায় এসেছে যে, এরপর রাসূল (ছাঃ) উপস্থিত নেতাদের বললেন, إشْهَدُوْا ‘তোমরা সাক্ষী থাক’।[1] ইবনু মাস‘ঊদ ও ইবনু ওমর (রাঃ) কর্তৃক ছহীহ মুসলিম-এর বর্ণনায় এসেছে যে, ঐসময় আল্লাহকে সাক্ষী রেখে রাসূল (ছাঃ) বলেন,اللَّهُمَّ اشْهَدْ ‘হে আল্লাহ! তুমি সাক্ষী থাক’।[2] এতে অনুমিত হয় যে, ইবনু মাসঊদ (রাঃ)-এর সাথে ঐ সময় ইবনু ওমর (রাঃ) হাযির ছিলেন এবং উভয়ে উক্ত ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন। এ সময় তাঁর বয়স ছিল ১৩ বছরের মত। ঘটনাটি ৯ম নববী বর্ষে ঘটে।[3] উক্ত ঘটনার প্রেক্ষিতে সূরা ক্বামার নাযিল হয়। যার শুরু হ’লاقْتَرَبَتِ السَّاعَةُ وَانْشَقَّ الْقَمَرُ ‘ক্বিয়ামত আসন্ন। চন্দ্র বিদীর্ণ হয়েছে’ (ক্বামার ৫৪/১)।
এত বড় ঘটনা চাক্ষুষ দেখা সত্ত্বেও কুরায়েশ নেতারা ঈমান আনলেন না। পরে বিভিন্ন এলাকা হ’তে আগত লোকদের কাছেও তারা একই ঘটনা শোনেন। ইবনু মাসঊদ বলেন, তারা বললেন, এটা আবু কাবশার পুত্রের (মুহাম্মাদের) জাদু। সে তোমাদের জাদু করেছে। অতএব তোমরা বহিরাগত লোকদের জিজ্ঞেস কর। কেননা মুহাম্মাদ একসঙ্গে সবাইকে জাদু করতে পারবে না। অতএব বহিরাগতরা বললে সেটাই ঠিক। নইলে এটা স্রেফ জাদু মাত্র। অতঃপর চারদিক থেকে আসা মুসাফিরদের জিজ্ঞেস করলেন। তারা সবাই এ দৃশ্য দেখেছেন বলে সাক্ষ্য দেন’।[4] কিন্তু যিদ ও অহংকার তাদেরকে ঈমান আনা হ’তে বিরত রাখলো। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন,وَإِن يَّرَوْا آيَةً يُعْرِضُوا وَيَقُولُوا سِحْرٌ مُّسْتَمِرٌّ، وَكَذَّبُوا وَاتَّبَعُوا أَهْوَاءَهُمْ وَكُلُّ أَمْرٍ مُّسْتَقِرٌّ ‘তারা যদি কোন নিদর্শন (যেমন চন্দ্র দ্বিখন্ডিত করণ) দেখে, তবে মুখ ফিরিয়ে নেয় এবং বলে যে, এটা তো চলমান জাদু’। ‘তারা মিথ্যারোপ করে এবং নিজেদের খেয়াল-খুশীর অনুসরণ করে। অথচ প্রত্যেক কাজের ফলাফল (ক্বিয়ামতের দিন) স্থিরীকৃত হবে (ক্বামার ৫৪/২-৩)।
রেফারেন্স:- [1]. বুখারী হা/৩৮৬৮;
[2]. মুসলিম হা/২৮০০ (৪৫) ‘মুনাফিকদের বৈশিষ্ট্যাবলী’ অধ্যায়, ‘চন্দ্র দ্বিখন্ডিত করণ’ অনুচ্ছেদ।
[3]. মানছূরপুরী, রহমাতুল্লিল ‘আলামীন ৩/১৫৫ পৃঃ
[4]. তাফসীর ইবনু জারীর হা/৩২৬৯৯ প্রভৃতি;
28 - 0
দিনটি ছিল ১৯৬৬ সালের ২৯ শে আগস্ট। যেদিন উস্তাদ আল্লামা সাইয়্যিদ কুতুব (রহ.) কে ফাঁ’সিতে ঝুলানো হয়। ফাঁ’সি কার্যকর করার আগে এক সরকারি বেতনভুক্ত ইমাম উস্তাদ কুতুবকে কালিমা পড়ানোর জন্য যায়। সাইয়্যিদ কুতুব তাকে জিজ্ঞাসা করেন “তুমি কেন এসেছো?”
সে জবাব দেয় “আপনাকে কালেমা পড়ানোর জন্য আমাকে পাঠানো হয়েছে।”
.
তখন উস্তাদ সাইয়্যিদ কুতুব (রহ.) এক ঐতিহাসিক উক্তি করেন। তিনি সেই ইমামকে বলেন,“তোমার কালেমা তোমার রুটিরুজির ব্যবস্থা করে; আর আমার কালেমা আমাকে ফাঁ’সিতে ঝুলায়!”
.
ব্যপারটা কি এমন নয়?
কেউ বিনা কারণে জে-ল খাটে, আবার কেউ সরকারী অনুদানের মধ্যে ডুবে থাকে। কারো সন্তান গাছ তলায় তো কারো সন্তানেরা পাঁচ তলায়।
.
উস্তাদের কথায় খুব নিগূঢ় অর্থ লুকিয়ে আছে। আল্লাহ তা'য়ালা আমাদের বোঝার তৌফিক দান করুন, হক আর বাতিলের পার্থক্য করতে পারার প্রজ্ঞা দান করুন, আ-মীন। ইয়া রব্বাল আ'লামিন।
- সংগৃহীত
42 - 0
হযরত আবদুল্লাহ ইবনু উমর রাযি. বলেন, আমি এই হাদীস নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে সাতবারেরও অধিক শুনেছি। নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, বনী ইসরাঈলে কিফল নামে এক যুবক ছিল। গুনাহের ক্ষেত্রে সে ছিল বড় বেপরোয়া। একবার এক মহিলা খুবই অপারগ হয়ে তার কাছে এল। সে তাকে ষাট দীনার এই শর্তে দিতে রাজি হলো যে, মহিলা তাকে তার সাথে গুনাহ করতে দেবে। মহিলা রাজি হয়ে গেল। যখন সে মহিলার সাথে গুনাহে লিপ্ত হতে লাগল এবং তার পাশে বসে গেল, যেভাবে পুরুষ মহিলার পাশে বসে থাকে। তখন মহিলা চিৎকার করে উঠল এবং কাঁদতে লাগল। যুবক জিজ্ঞাসা করল, তুমি কাঁদছ কেন? আমি কি তোমাকে এর জন্য জোর-জবরদস্তি করেছিলাম?
মহিলা বলল, না। এমন কিছু না; বরং এটি এমন গুনাহ, যা আমি আজ পর্যন্ত কখনো করিনি। কিন্তু আজকে নিরুপায় হয়ে আমি তা করতে বাধ্য হচ্ছি। এ কথা শুনে যুবক তার ওপর থেকে সরে গেল এবং বলল, যাও, তুমি চলে যাও। আর এই দীনারও সাথে নিয়ে যাও। অতঃপর সে বলল, আল্লাহ তাআলার শপথ! আজকের পর কিফল আর কখনো এই গুনাহ করবে না। অতঃপর সে রাতেই তার ইন্তেকাল হয়ে যায়।
পরে সকালে দেখা গেল তার ঘরের দরজায় লেখা আছে:
قَدْ غَفَرَ اللَّهُ لِلْكِفْلِ
'আল্লাহ তাআলা কিফলকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। '৪৯৫
তিরমিযী,হাদিস নং : ২৪৯৬, মুসতাদনাকু হাকীম, হাদীস নং : ৭৬৫১
34 - 0
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন ” প্রচার করো, যদি একটিমাত্র আয়াতও হয় ” (সহীহ বুখারিঃ ৩৪৬১)
কিছু কথাঃ
এটি একটি ইসলামিক চ্যানেল। এখানে বিভিন্ন বক্তার ভিডিও এবং গজলের বাংলা অনুবাদ,লিরিক এবং ইসলামিক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যবহুল ভিডিও তুলে ধরা হয়। শিক্ষা মানবজাতিকে উন্নত করেছে এবং করে আসছে অবশ্য তা সঠিক শিক্ষার মাধ্যমে বা ব্যতিক্রমে। তবে দুনিয়াবি চিন্তায় যারা মগ্ন ছিলো কালক্রমে তারা আজ সাজা প্রাপ্ত। আসুন আমরা ইসলামিক শরিয়তের জীবনে চলার এবং আখিরাত জীবনে যেন জান্নাত পেয়ে সফল হতে পারি সেই অনুযায়ী চলার চেষ্টা করি।
সাপোর্টঃ সাইমুন হাসান (চ্যানেল)
আপনাদের মূল্যবান সাপোর্ট আমাকে অনুপ্রাণিত করে।
◽◽◽Subscribe→Saimun Hasan◽◽◽◽