in the future - u will be able to do some more stuff here,,,!! like pat catgirl- i mean um yeah... for now u can only see others's posts :c
✨ অনেক সমস্যা, অনেক অসুস্থতা ও আর্থিক অসঙ্গতি।
♦️ আমাদের কাছে অসংখ্য পেশেন্ট আসেন যারা দীর্ঘদিন শরীর ব্যথা, অসুস্থতার কারণে সংসার ঠিকমতো করতে পারছেন না। ঝগড়া, খিটখিটে মেজাজ, যন্ত্রণা যেনো নিত্তনৈমিত্তিক ব্যাপার। কিন্তু অপরদিকে সামান্য উদ্যোগ পর্যন্ত নেই সুস্থ হওয়ার, যখন বিপদ একদম বিচ্ছেদ পর্যন্ত আসতে নেয় তখন অনেকে সিরিয়াস হোন। এই ফাঁদ থেকে বের হওয়া জরুরী।
♦️ অনেকেই বদনজর, যাদুর প্রভাবে বিয়েতে নিয়মিত বাঁধাগ্রস্থ হচ্ছেন, রুকইয়াহ করতে আর্থিক অসঙ্গতি থাকলে সেল্ফ রুকইয়াহর পাশাপাশি অন্তত "ম্যাস সেশনে" অংশগ্রহণ করুন । এই সমস্যায় আক্রান্তদের সংখ্যাটা সমাজে অগণিত। আপনার উচিত দুনিয়াবি প্রচেষ্টার পাশাপাশি রুকইয়াহ করা, অন্তত টানা কিছু মাস, সমস্যার সমাধান হওয়ার আগতক। এতে প্যারানরমাল বাঁধাগুলো চলে যাবে আশা করা যায় ইনশা আল্লাহ।
♦️ অনেকেই আর্থিক অসঙ্গতির অভিযোগ করেন, তাদের জন্য অত্যন্ত জরুরি ম্যাস সেশনগুলোতে যুক্ত হওয়া। অন্ততপক্ষে টানা মাসখানেক। সম্ভব হলে সুস্থ হওয়ার আগতক। ম্যাস সেশনের অন্যতম উদ্দেশ্য হলো ঘরে ঘরে ছড়িয়ে পড়া যাদু, বদনজরের সমস্যাগুলোকে মিটিয়ে দেওয়া।
♦️ আশিক জ্বীন, বদনজর বা বিচ্ছেদের প্রভাবে বিয়ের পর খিটখিটে মেজাজ, মানসিক শারীরিক সম্পর্কে অস্বাভাবিকতা অনুভব করলে দ্রুত রুকইয়াহ করুন।
♦️ যারা পড়াশোনায় একের পর এক বাঁধা পাচ্ছেন, তাদের রুকইয়াহ করা সবচেয়ে বেশি জরুরী। এসকল প্যারানরমাল অসুস্থতা থেকে বের হওয়া জরুরী। পড়াশোনার এই সময় ও সুযোগ আর ফিরে আসবে না। আপনার সারা জীবনের সাক্সেস নির্ভর করে আপনার সুস্থতা ও পড়াশোনার উপর।
হাদিস মতে, "বদনজর মানু্ষের এত অধঃপতন ঘটায় যেমন কেউ উঁচু পাহাড় থেকে নীচে পড়ে গেলে হয়!"
♦️ আমরা অসংখ্য পেশেন্টকে পেয়েছি যারা ছোট থেকে বদনজর বা যাদুতে আক্রান্ত হওয়ার কারণে সবসময় দুর্বল, রুগ্ন থাকেন। এই মরণঘাতি অসুস্থতা থেকে বের হওয়া জরুরী
🎯 এপয়েন্টমেন্টের জন্য যোগাযোগ করুনঃ
📞 01707555699
2 - 0
মাটির নিচে বা কবরে পুতে রাখা যাদুর লক্ষন:
১, অতিরিক্ত অলসতা ও ভুলে যাওয়া প্রবণতা
২, অত্যাধিক মাথাব্যথা থাকা
৩, ওজন ও ক্ষুধা কমে যাওয়া
৪, অন্ধকার পছন্দ করা, আলো থেকে দূরে থাকা
৫, কবর বা মৃত পচা লাশে গন্ধ পাওয়া
৬, অনেক ক্ষেত্রে ব্যক্তি কবরস্থানে যাওয়া আসা পছন্দ করে কিংবা অনেক সময় ধরে কবরে বসে থাকা পছন্দ করে।
৭, একাকিত্ব ভালো লাগা, মানুষের সমাগমকে এড়িয়ে চলা
৮, বুকে সংকীর্ণতা অনুভব করা, বিশেষবকরে রাতের বেলায়
৯, যাদুগ্রস্থ ব্যক্তির শরীরে নানান অসুস্থতার সূত্রপাত ঘটে যা ওষুধে নির্মূল হয় না
১০,যাদু যদি বাড়িতে পোতা হয় কিংবা বাড়ির দেয়ালের নিচে কিংবা বাড়ির বাগানে পোতা হয় সেক্ষত্রে যাদুগ্রস্থ ব্যক্তির শারীরিক ও মানসিক অবস্থার পরিবর্তন হয়। যাদুগ্রস্থ ব্যক্তি বাড়িতে প্রবেশ কিংবা বাড়ির আঙ্গিনায় আসার সাথে সাথেই পায়ে ভার, শরীর দূর্বল কিংবা প্রচুর মাথা ব্যাথা শুরু হয়
১১, স্বপ্নে দেখতে পায় কবর খুড়ছে এবং সেখান থেকে কিছু বের করছে
১২, স্বপ্নে নিজেকে কবরের আশেপাশে চলাফেরা করতে দেখা, কিংবা কবরস্থানে কেউ তাকে তাড়া করতে দেখা
১৩, প্রচুর মৃত মানুষ দেখা এবং জানাজা পড়তে দেখা
১৪, কবরস্থানে অদ্ভুত পোকামাকড়, সাপ, পশু তাড়া করতে দেখা
১৫, কবরকে প্রচুর ভয় করা (কবরের আযাবের কারণে নয়)
১৬, কবরস্থানের পাশ দিয়ে গেলেই অস্বাভাবিকতা অনুভব করা
১৭, অনেক ক্ষেত্রে প্রচুর দুয়া এবং আমলের ফলে আল্লাহ স্বপ্নে যাদুর স্থান দেখিয়ে দেন (যেমন, ব্যক্তি দেখতে পায় সে কবর খুড়ছে, কিংবা একই কবর বারবার দেখা)
শুধু কবরে যাদু না থাকলেও সাধারণত যেসব জিনের অবস্থান কবরে থাকে তারাও যদি কোনো শরীরে আছর করে তাহলেও অই ব্যক্তির মাঝে একই লক্ষণ দেখা দিতে পারে।
8 - 1
ন্যাশনাল ক্যান্সার ইন্সটিটিউটের এর মতে —
Chronic Disease হলো এমন রোগ বা অবস্থা যা সাধারণত তিন মাস বা তার বেশি সময় ধরে থাকে এবং সময়ের সাথে সাথে আরও খারাপ হতে পারে। এমন দীর্ঘস্থায়ী রোগগুলো মূলত প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে দেখা দেয় এবং সাধারণত এগুলো নিয়ন্ত্রণ করা যায় কিন্তু নিরাময় করা যায় না। দীর্ঘস্থায়ী রোগের সবচেয়ে সাধারণ প্রকারগুলো হলো ক্যান্সার, হৃদরোগ, স্ট্রোক, ডায়াবেটিস এবং আর্থ্রাইটিস।
🪟
অনুরূপ, হাসাদ বা হিংসা সাধারণত দীর্ঘ সময় ধরে থাকে এবং সময়ের সাথে সাথে এটি আরও খারাপ হতে পারে (যদি উপযুক্ত সময়ে উপযুক্ত চিকিৎসা না করা হয়)। ছোট বাচ্চাদের মধ্যে কখনোই হাসাদ প্রকাশ পায় না; বরং তা প্রাপ্তবয়স্কদের দিক থেকেই প্রকাশ পায়। উপযুক্ত পন্থা অবলম্বনে এর উপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব কিন্তু এর স্থায়ী নিরাময় সম্ভব নয়। সুতরাং হাসাদ বা হিংসা ক্যান্সারের মতোই Chronic Disease, তবে তা শরীরের রোগ নয়; বরং অন্তরের।
📚 ইবনুল কাইয়্যিম রহিমাহুল্লাহ রচিত ذو الحسد واهله কিতাব অবলম্বনে।
2 - 0
ভ’য়ংকর অক্টোবর!
পূ’জার মাস আশ্বিন। জা’দুর মাস হয় কীভাবে? জি, এই মাসটা কিছু মানুষের জন্য ধর্মোৎসবের হলেও ঠিক এই সময়টায় বাংলার জমিনে হাজার মানুষ জা’দু নবায়নের স্বীকার হয়৷ অ’সুস্থ হয়ে বিছানাবন্দী হতে দেখা যায়। হাসপাতালের পর হাসপাতাল দৌড়ায়। বি’চ্ছেদ পর্যন্ত ঘটে এই সময়ের জা’দুর প্রভাবে। কারো বা পুরো বছর ভুগতে হয় এই এক মাসের জা’দুর কারণে। শুধুই কি মুস’লিমদের? না, একই সময় মারাত্মক ক্ষ’তিগ্রস্ত হতে দেখেছি অন্য ধর্মের লোকদের, ঠিক তার পছন্দের দে'বীর পূজায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এমনো আছেন অনেক৷
এই সময় আসলে কী হয়? জা’দু মূলত একটা ব’দদোয়া। যা আল্লাহ তায়ালা'র নিকট বিভিন্ন জিন ও শয়’তানের দোহাই দিয়ে জা’দুকররা করে থাকে। আল্লা’হ তা’য়ালা তাদের ব’দদোয়া কবুল করে বান্দাকে জাগতিক জীবনে কষ্ট দিয়ে পরীক্ষা নেন। কিন্তু এই জা’দুকরদের বিশ্বাস, তারা নির্দিষ্ট কিছু জিন, মানুষ ও জড়পদার্থের পূ’জা করে কারো ক্ষ’তিসাধন বা মো’ঙ্গল করতে পারবে৷ যার ফলশ্রুতিতে নির্দিষ্ট কিছু সময়, দিন ও মাসে তিথি হিসাব করে এসব জা’দু নবায়নের ঘটায়। বাস্তবিক অর্থে এসব দিনের আলাদা কোন গুরুত্ব বা মাহাত্ম্য না থাকলেও তাদের বিশ্বাসের জন্যই এই সময়ে জা’দু নবায়ন করে, খুব শক্তপোক্তভাবে দৃঢ়তার সাথে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে এই মাসের জা’দু নবায়ন হয়।
এই বছরের অক্টোবর মাসও তেমনি একটি মাস। প্রতিবছর বাঙলা তারিখে আশ্বিন মাসে এই সমস্যা হয়। কারণ এখানকার অধিকাংশ বদজীন নির্দিষ্ট একটি ধ’র্মের পূ’জারী। আশ্বিন মাসে যাদের পূ’জা হয় তারা গুণগত দিক থেকে নিজেই জা’দুকর তাই এটা বাংলার জা’দুকরদের জন্য জা’দু উৎসবের সময়।
ঠিক এই সময়েই অনেকের দেখা যায় নতুনভাবে জিনের আসর হয়েছে। জি’নকেন্দ্রিক সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে। কোনভাবে জি’নের জবানবন্দী নেয়া গেলে জানা যায়, তারা এই সময় অনেক দাম্ভি’কতার সাথে চলাচল করে। উৎসবের আনন্দে নোংরামি বেশি করে। এমনসময় কাউকে রাস্তাঘাটে পেলে ডি’স্টার্ব করে। যেমনটা দেখবেন বিভিন্ন ম’ণ্ডপ বা আসরে মানুষও মেয়েদের টি’জ করে।
প্রশ্ন এখন, জা’দু নবায়ন ও জি’ন শয়’তানের প্রভাব থেকে নিরাপদ থাকার কী উপায়? এর উত্তর নিম্নে দেয়া হলো:-
এই সময়টায় করণীয়:
—পূ’জা ম’ণ্ডপ যথাসম্ভব এড়িয়ে চলবেন৷ পারতপক্ষে সামনে যাবে না, উপস্থিত হওয়া তো দূর কী বাত! যদি কোন কাজে যেতেও হয় তবে মনে মনে বা বিরবির করে আয়াতুল কুরসি পড়বে বা জিকর করবে।
—উপহার পেয়ে প্র’সাদ খেতে দেখা যায়৷ গাইরুল্লাহ'র জন্য উৎসর্গ করা এসব খাবার খাওয়া মুসলিমের জন্য হা’রাম। ছুঁয়েও দেখবে না।
—না’পাক অবস্থায় বাহিরে বের হবে না, পিরিয়ড থাকলেও অজু করে যাব৷
—সন্ধ্যার পরপর বাহিরে থাকবে না এবং বাচ্চাদের রাখবে না। গর্ভবর্তী হলে এই সময় যথাসম্ভব ঘরেই থাকবে।
—সন্ধ্যা হতে বিস’মিল্লাহ বলে সব দরজা জানালা বন্ধ করে দিবে।পরে বিস’মিল্লাহ বলে চাইলে খুলতে পারবে৷
এই সময়ের আমল:
—ফরজ ইবাদাতের সাথে মাসনুন আমলে গুরুত্ব দিবে৷ প্রতি নামাজের পর ফালাক-নাস ও আয়াতুল কুরসি পড়ে শরীরে ফু দিবে। অন্তত ‘সকাল-সন্ধ্যার মাসনুন আমল’ করবে।
—স্বপ্নে সিঁ’দুর, গরু, আগুন জ্বলতে, পূ’জা ম’ণ্ডপ বা মূ’র্তি দেখলে,কোন প্রাণী তা’ড়া করতে বা কিছু খেতে দেখলে এবং শরীর ও মনে অস্বাভাবিক পরিবর্তন প্রকাশ পেলে, ঘুম বেড়ে গেলে বুঝতে হবে জা’দু নবায়ন হয়েছে।এরজন্য দ্রুত ‘জা’দু নষ্টের রুকইয়াহ’ করবে,বরইপাতার গোসল করবে।
—কারো পূর্ব থেকে জি’ন-জা’দু সমস্যা থাকলে সে বেশি সত’র্ক থাকবে। আগ থেকে রুক’ইয়াহ গোসল করবে। সম্ভব হলে রুক’ইয়াহ করিয়ে নিবে। সমস্যা হওয়ার আগেই সেল্ফ রুক’ইয়াহতে গুরুত্ব দিবে। মাসের শুরুর দিকে ডিটক্স গোসল করে নিলে আরো ভালো হবে ইনশাআল্লাহ।
*প্রয়োজনীয় সব লিংক কমেন্টে দেয়া থাকবে৷
::রুকইয়া বিষয়ক পরামর্শ ও সিরিয়ালের জন্য যোগাযোগ করুন: 01707555699
10 - 0
বৃষ্টিতে ভিজলেই হুট করে জ্বর চলে আসা জ্বীন যাদু বা প্রচন্ড বদনজরে আক্রান্ত হওয়ার অন্যতম লক্ষণ। একটু সবর করে রেগুলার ভিজলেই এই সমস্যা চলে যাবে ইনশা আল্লাহ।
🍀 কিভাবে বৃষ্টিতে ভিজবেন?
▪️শরীরে যেসকল অবসাদ, গরমভাব, চর্মরোগ অথবা কোনো সমস্যা আছে সেখানে সরাসরি বৃষ্টির পানির ফোঁটা পড়তে দিন।
▪️পিঠ, বুক, চেহারা এসকল জায়গায় সরাসরি বৃষ্টির পানি পড়তে দিন। বিশেষত পিঠের দিকে গুরুত্ব দিন।
▪️ভিজতে খারাপ লাগলে বা কাঁপুনি লাগলে তৎক্ষনাৎ ভেজা বন্ধ করবেন না। বরং তখন শরীরের একই অংশে বৃষ্টির পানি পড়তে দিন। আস্তে আস্তে সক্ষমতা বাড়ান।
▪️ভেজার পূর্বে সুস্থতার নিয়্যাত করে নিন। ভেজাকালীন পুরো সময়টি দু'আ করুন। কারণ, হাদিসে এসেছে– বৃষ্টির সময় কৃত দু'আ ফিরিয়ে দেওয়া হয় না।
▪️অত্যাধিক বজ্রপাত হলে বৃষ্টিতে ভেজা থেকে বিরত থাকুন।
▪️জ্বীন যাদুগ্রস্থ রোগীরা মনোযোগের সাথে স্থির হয়ে অন্তর দিয়ে বজ্রপাতের শব্দ শোনার চেষ্টা করুন এবং সে অবস্থায় সুস্থতা ও শয়তানকে ধংসের দু'আ করতে থাকুন। শয়তানকে শরীর থেকে বের করার দু'আ করতে থাকুন। কারণ, জ্বীন বজ্রপাত ও বজ্রের শব্দ প্রচন্ড ভয় পায়।
Prophetic Cure
5 - 0
পুতুল-মূর্তি ঘরে থাকলে, ঘরে রহমতের ফেরেশতা প্রবেশের জন্য বাধাপ্রাপ্ত হয়। আএ ফেরেশতার আগমন বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে এসব পুতুল-মূর্তির আড়ালে শয়তান তথা দুষ্ট জ্বিন আশ্রয় গ্রহণ করে।
নবীজি (ﷺ) বলেছেন, যে ঘরে কুকুর ও মূর্তি-ভাস্কর্য থাকে, সে ঘরে ফেরেশতা প্রবেশ করে না। (মুসলিমঃ ২১০৬)
Prophetic Cure
1 - 0
যে ব্যক্তি বা জ্বীন হুজুরেরা দাবী করে যে, আমার বশে বা অধীনে অথবা আমার আয়ত্বে এতো এতো জ্বীন রয়েছে, তাদের নিকট আমি যা চাই তারা আমার জন্য তাই করে, এমন ব্যক্তি সুস্পষ্ট কাফির!
এসম্পর্কে ইমাম ইবনু আবেদীন আশ-শামী রহিমাহুল্লাহ বলেন,
وقال أصحابنا: إن اعتقد أن الشياطين يفعلون له ما يشاء كفر.
ইমাম আবূ হানীফা রহিমাহুল্লাহ- এর জনৈক শিষ্য বলেন, "কোন ব্যক্তি যদি বিশ্বাস করে যে, সে যা চায় শয়তান-জ্বীনেরা তার জন্য তাই করে, তাহলে সে ব্যক্তি কাফির।
📚 حاشية رد المحتار - ابن عابدين - ج ٤ - الصفحة ٤٢٦
•
এখন বলুন তো আমাদের সমাজে এমন জ্বীন হুজুর ও কথিত আলেম শ্রেণী থেকে শুরু করে জাহেল পর্যন্ত এমন দাবী করা লোকের অভাব আছে? এমন দাবীদার লোক যতই আল্লাহ ওয়ালা সেজে আসন গেড়ে বসে থাকুক আদতে এরা শয়তানের ওলী এবং পিওর কাফির।
2 - 0
জ্বীন,যাদুর সমস্যা,পিরিয়ড সমস্যা বা যেই কোন সমস্যা দূর করতে
বড়ই পাতার গোসল এর উপকারিতা
✴✴✴✴✴✴✴✴✴✴✴✴✴✴✴✴
যাদু ও হাসাদ থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য অনেক গুলো পদ্ধতির মধ্যে খুবি গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি হচ্ছে বড়ই পাতা দ্বারা গোসল করা
বড়ই পাতা দ্বারা গোসল খুবিই উপকারী ও প্রসিদ্ধ। এরাবিয়ান রুকিয়াহ এর স্কলারগন যাদুর চিকিৎসায় বড়ই পাতার এই গোসল সাজেস্ট করে থাকেন সব চাইতে বেশি
আপনি গোসল এর পানি তৈরি কিভাবে করবেন তার নিয়ম।
প্রথমে আপনি মধ্যম সাইজের বালতি দ্বারা এক বালতি পানি সংগ্রহ করবেন
তারপর আপনি ১০টা থেকে ১৫ টা বড়ই পাতা পাটায় পিষে মিহি করে বেটে নিবেন ও পানির সাথে মিশিয়ে দিবেন এবার কোরআনের আয়াত ও দোয়া গুলো পড়ে পানিতে ফু দিবেন।
যে সূরাগুলো, আয়াতগুলো ও দোয়াগুলো আপনাকে পড়তে হবে।
শুরুতেই আপনি যাদু ধ্বংসের জন্যে নিয়ত করে নিবেন অবশ্যই
👉আউযুবিল্লাহ পড়ে শুরু করুন
১.পড়ার শুরুতে ও শেষে দরুদে ইব্রাহিম পরে নিবেন ৩ বার ৫ বার ৭ বার ১১ বার ও পড়তে পারেন✅
👉২.সূরা ফাতিহা ৭ বা✴️
بِسْمِ اللَّـهِ الرَّحْمَـٰنِ الرَّحِيمِ ﴿١﴾ اَلْحَمْدُ لِلَّـهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ ﴿٢﴾ اَلرَّحْمَـٰنِ الرَّحِيمِ ﴿٣﴾ مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ ﴿٤﴾ إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ ﴿٥﴾ اِهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِيمَ ﴿٦﴾ صِرَاطَ الَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلَا الضَّالِّينَ ﴿٧﴾
👉৩.আয়াতুল কুরসি (৩ বার)✴️
اللَّـهُ لَا إِلَـٰهَ إِلَّا هُوَ الْحَيُّ الْقَيُّومُ ۚ لَا تَأْخُذُهُ سِنَةٌ وَلَا نَوْمٌ ۚ لَّهُ مَا فِي السَّمَاوَاتِ وَمَا فِي الْأَرْضِ ۗ مَن ذَا الَّذِي يَشْفَعُ عِندَهُ إِلَّا بِإِذْنِهِ ۚ يَعْلَمُ مَا بَيْنَ أَيْدِيهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ ۖ وَلَا يُحِيطُونَ بِشَيْءٍ مِّنْ عِلْمِهِ إِلَّا بِمَا شَاءَ ۚ وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ ۖ وَلَا يَئُودُهُ حِفْظُهُمَا ۚ وَهُوَ الْعَلِيُّ الْعَظِيمُ ﴿٢٥
👉৫.সূরা বাকারাহ ২৮৪-২৮৬ নং আয়াত (৩বার )
لِلَّهِ مَا فِي السَّمَوَاتِ وَمَا فِي الأَرْضِ, وَإِنْ تُبْدُوا مَا فِـي أَنفُسِكُمْ أَوْ تُخْفُوهُ يُحَاسِبْكُمْ بِهِ اللَّهُ, فَيَغْفِرُ لِمَنْ يَشَـاءُ وَيُعَذِّبُ مَنْ يَشَـاءُ, وَاللَّهُ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيـرٌ (284) آمَنَ الرَّسُولُ بِمَـا أُنزِلَ إِلَيْهِ مِنْ رَبِّهِ وَالْمُؤْمِنُـونَ, كُلٌّ آمَنَ بِاللَّهِ وَمَلـَائِكَتِهِ وَكُتُبِهِ وَرُسُلِهِ لا نُفَرِّقُ بَيْنَ أَحَدٍ مِنْ رُسُلِهِ, وَقَالُوا سَمِعْنَا وَأَطَعْنَا غُفْرَانَكَ رَبَّنَا وَإِلَيْكَ الْمَصِيـرُ (285) لا يُكَلِّفُ اللَّهُ نَفْساً إِلاَّ وُسْعَهَا, لَهَا مَا كَسَبَتْ وَعَلَيْهَا مَا اكْتَسَبَتْ, رَبَّنَا لا تُؤَاخِذْنَـا إِنْ نَسِينَـا أَوْ أَخْطَأْنَا, رَبَّنَا وَلا تَحْمِلْ عَلَيْنَـا إِصْراً كَمَا حَمَلْتَهُ عَلَى الَّذِينَ مِنْ قَبْلِنَا, رَبَّنَا وَلا تُحَمِّلْنَا مَا لا طَاقَةَ لَنَا بِهِ وَاعْفُ عَنَّا وَاغْفِرْ لَنَا وَارْحَمْنَا, أَنْتَ مَوْلانَا فَانصُرْنَا عَلَى الْقَوْمِ الْكَافِرِيـنَ
👉৬.সূরা আলে ইমরান ২৬-২৭ নং আয়াত (৩বার)
قُلِ اللَّهُمَّ مَالِكَ الْمُلْكِ تُؤْتِي الْمُلْكَ مَنْ تَشَـاءُ وَتَنْزِعُ الْمُلْكَ مِمَّنْ تَشَـاءُ وَتُعِزُّ مَنْ تَشَـاءُ وَتُذِلُّ مَنْ تَشَـاءُ بِيَدِكَ الْخَيْـرُ, إِنَّكَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيـرٌ (26) تُولِجُ اللَّيْلَ فِي النَّهَارِ وَتُولِجُ النَّهَارَ فِي اللَّيْـلِ, وَتُخْرِجُ الْحَيَّ مِنْ الْمَيِّتِ وَتُخْرِجُ الْمَيِّتَ مِنْ الْحَيِّ, وَتَرْزُقُ مَنْ تَشَـاءُ بِغَيْرِ حِسَـابٍ
👉৭.সূরা আরাফের ১১৭-১২২ নং আয়াত (৩বার)
وَأَوْحَيْنَا إِلَىٰ مُوسَىٰ أَنْ أَلْقِ عَصَاكَ ۖ فَإِذَا هِيَ تَلْقَفُ مَا يَأْفِكُونَ ﴿١١٧﴾ فَوَقَعَ الْحَقُّ وَبَطَلَ مَا كَانُوا يَعْمَلُونَ ﴿١١٨﴾ فَغُلِبُوا هُنَالِكَ وَانقَلَبُوا صَاغِرِينَ ﴿١١٩﴾ وَأُلْقِيَ السَّحَرَةُ سَاجِدِينَ ﴿١٢٠﴾ قَالُوا آمَنَّا بِرَبِّ الْعَالَمِينَ ﴿١٢١﴾ رَبِّ مُوسَىٰ وَهَارُونَ ﴿١٢٢﴾
👉৮.সূরা আরাফের ১১৬ নং আয়াত (৩বার )
قَالَ اَلۡقُوۡا ۚ فَلَمَّاۤ اَلۡقَوۡا سَحَرُوۡۤا اَعۡیُنَ النَّاسِ وَ اسۡتَرۡہَبُوۡہُمۡ وَ جَآءُوۡ بِسِحۡرٍ عَظِیۡمٍ
👉৯.সূরা ইউনুসের ৭৯-৮২নং আয়াত (৩বার)
وَقَالَ فِرْعَوْنُ ائْتُونِي بِكُلِّ سَاحِرٍ عَلِيمٍ ﴿٧٩﴾ فَلَمَّا جَاءَ السَّحَرَةُ قَالَ لَهُم مُّوسَىٰ أَلْقُوا مَا أَنتُم مُّلْقُونَ ﴿٨٠﴾ فَلَمَّا أَلْقَوْا قَالَ مُوسَىٰ مَا جِئْتُم بِهِ السِّحْرُ ۖ إِنَّ اللَّهَ سَيُبْطِلُهُ ۖ إِنَّ اللَّهَ لَا يُصْلِحُ عَمَلَ الْمُفْسِدِينَ ﴿٨١﴾ وَيُحِقُّ اللَّهُ الْحَقَّ بِكَلِمَاتِهِ وَلَوْ كَرِهَ الْمُجْرِمُونَ ﴿٨٢﴾
👉১০.সূরা ইউনুস এর ৭৭ নং আয়াত (৩বার)
قَالَ مُوسَىٰ أَتَقُولُونَ لِلْحَقِّ لَمَّا جَاءَكُمْ ۖ أَسِحْرٌ هَـٰذَا وَلَا يُفْلِحُ السَّاحِرُونَ ﴿٧٧﴾
👉১১.সূরা আল মু'মিনূন ১১৫-১১৮ নং আয়াত (৩বার)
أَفَحَسِبْتُمْ أَنَّمَا خَلَقْنَاكُمْ عَبَثًا وَأَنَّكُمْ إِلَيْنَا لَا تُرْجَعُونَ ﴿١١٥﴾ فَتَعَالَى اللَّـهُ الْمَلِكُ الْحَقُّ ۖ لَا إِلَـٰهَ إِلَّا هُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْكَرِيمِ ﴿١١٦﴾ وَمَن يَدْعُ مَعَ اللَّـهِ إِلَـٰهًا آخَرَ لَا بُرْهَانَ لَهُ بِهِ فَإِنَّمَا حِسَابُهُ عِندَ رَبِّهِ ۚ إِنَّهُ لَا يُفْلِحُ الْكَافِرُونَ ﴿١١٧﴾ وَقُل رَّبِّ اغْفِرْ وَارْحَمْ وَأَنتَ خَيْرُ الرَّاحِمِينَ ﴿١١٨﴾
👉১২.সূরা আস-সাফফাত ১-১১ নং আয়াত(৩বার)
وَالصَّافَّاتِ صَفًّا ﴿١﴾ فَالزَّاجِرَاتِ زَجْرًا ﴿٢﴾ فَالتَّالِيَاتِ ذِكْرًا ﴿٣﴾ إِنَّ إِلَـٰهَكُمْ لَوَاحِدٌ ﴿٤﴾ رَّبُّ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ وَمَا بَيْنَهُمَا وَرَبُّ الْمَشَارِقِ ﴿٥﴾ إِنَّا زَيَّنَّا السَّمَاءَ الدُّنْيَا بِزِينَةٍ الْكَوَاكِبِ ﴿٦﴾ وَحِفْظًا مِّن كُلِّ شَيْطَانٍ مَّارِدٍ ﴿٧﴾ لَّا يَسَّمَّعُونَ إِلَى الْمَلَإِ الْأَعْلَىٰ وَيُقْذَفُونَ مِن كُلِّ جَانِبٍ ﴿٨﴾ دُحُورًا ۖ وَلَهُمْ عَذَابٌ وَاصِبٌ ﴿٩﴾ إِلَّا مَنْ خَطِفَ الْخَطْفَةَ فَأَتْبَعَهُ شِهَابٌ ثَاقِبٌ ﴿١٠﴾ فَاسْتَفْتِهِمْ أَهُمْ أَشَدُّ خَلْقًا أَم مَّنْ خَلَقْنَا ۚ إِنَّا خَلَقْنَاهُم مِّن طِينٍ لَّازِبٍ ﴿١١﴾
👉১৩.সূরা আত-তালাক ৭ নং আয়াত (৩বার)
لِيُنفِقْ ذُو سَعَةٍ مِّن سَعَتِهِ ۖ وَمَن قُدِرَ عَلَيْهِ رِزْقُهُ فَلْيُنفِقْ مِمَّا آتَاهُ اللَّـهُ ۚ لَا يُكَلِّفُ اللَّـهُ نَفْسًا إِلَّا مَا آتَاهَا ۚ سَيَجْعَلُ اللَّـهُ بَعْدَ عُسْرٍ يُسْرًا ﴿٧﴾
👉১৪.সূরা ত্বহা ৬৫-৬৯নং আয়াত (৩বার)
قَالُوا يَا مُوسَىٰ إِمَّا أَن تُلْقِيَ وَإِمَّا أَن نَّكُونَ أَوَّلَ مَنْ أَلْقَىٰ ﴿٦٥﴾ قَالَ بَلْ أَلْقُوا ۖ فَإِذَا حِبَالُهُمْ وَعِصِيُّهُمْ يُخَيَّلُ إِلَيْهِ مِن سِحْرِهِمْ أَنَّهَا تَسْعَىٰ ﴿٦٦﴾ فَأَوْجَسَ فِي نَفْسِهِ خِيفَةً مُّوسَىٰ ﴿٦٧﴾ قُلْنَا لَا تَخَفْ إِنَّكَ أَنتَ الْأَعْلَىٰ ﴿٦٨﴾ وَأَلْقِ مَا فِي يَمِينِكَ تَلْقَفْ مَا صَنَعُوا ۖ إِنَّمَا صَنَعُوا كَيْدُ سَاحِرٍ ۖ وَلَا يُفْلِحُ السَّاحِرُ حَيْثُ أَتَىٰ ﴿٦٩﴾
👉১৫.সূরা দুখান ৪৪-৫০ নং আয়াত (৩ বার)
إِنَّ شَجَرَتَ الزَّقُّومِ ﴿٤٣﴾ طَعَامُ الْأَثِيمِ ﴿٤٤﴾ كَالْمُهْلِ يَغْلِي فِي الْبُطُونِ ﴿٤٥﴾ كَغَلْيِ الْحَمِيمِ ﴿٤٦﴾ خُذُوهُ فَاعْتِلُوهُ إِلَىٰ سَوَاءِ الْجَحِيمِ ﴿٤٧﴾ ثُمَّ صُبُّوا فَوْقَ رَأْسِهِ مِنْ عَذَابِ الْحَمِيمِ ﴿٤٨﴾ ذُقْ إِنَّكَ أَنتَ الْعَزِيزُ الْكَرِيمُ ﴿٤٩﴾ إِنَّ هَـٰذَا مَا كُنتُم بِهِ تَمْتَرُونَ ﴿٥٠﴾
👉১৬.সূরা নাসর ১১ বার
إِذَا جَاءَ نَصْرُ اللَّهِ وَالْفَتْحُ ﴿١﴾ وَرَأَيْتَ النَّاسَ يَدْخُلُونَ فِي دِينِ اللَّهِ أَفْوَاجًا ﴿٢﴾ فَسَبِّحْ بِحَمْدِ رَبِّكَ وَاسْتَغْفِرْهُ ۚ إِنَّهُ كَانَ تَوَّابًا ﴿٣﴾
👉১৭.সূরা কাফিরুন ১১ বার
قُلْ يَا أَيُّهَا الْكَافِرُونَ ﴿١﴾ لَا أَعْبُدُ مَا تَعْبُدُونَ ﴿٢﴾ وَلَا أَنتُمْ عَابِدُونَ مَا أَعْبُدُ ﴿٣﴾ وَلَا أَنَا عَابِدٌ مَّا عَبَدتُّمْ ﴿٤﴾ وَلَا أَنتُمْ عَابِدُونَ مَا أَعْبُدُ ﴿٥﴾ لَكُمْ دِينُكُمْ وَلِيَ دِينِ ﴿٦﴾
👉১৮.সূরা ইখলাছ ৭ বার
قُلْ هُوَ اللَّـهُ أَحَدٌ ﴿١﴾ اللَّـهُ الصَّمَدُ ﴿٢﴾ لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ ﴿٣﴾ وَلَمْ يَكُن لَّهُ كُفُوًا أَحَدٌ ﴿٤﴾
👉১৯. সূরা ফালাক ৭ বার
قُلْ أَعُوذُ بِرَبِّ الْفَلَقِ ﴿١﴾ مِن شَرِّ مَا خَلَقَ ﴿٢﴾ وَمِن شَرِّ غَاسِقٍ إِذَا وَقَبَ ﴿٣﴾ وَمِن شَرِّ النَّفَّاثَاتِ فِي الْعُقَدِ ﴿٤﴾ وَمِن شَرِّ حَاسِدٍ إِذَا حَسَدَ ﴿٥﴾
👉২০.সূরা নাস ৭ বার
قُلْ أَعُوذُ بِرَبِّ النَّاسِ ﴿١﴾ مَلِكِ النَّاسِ ﴿٢﴾ إِلَـٰهِ النَّاسِ ﴿٣﴾ مِن شَرِّ الْوَسْوَاسِ الْخَنَّاسِ ﴿٤﴾ الَّذِي يُوَسْوِسُ فِي صُدُورِ النَّاسِ ﴿٥﴾ مِنَ الْجِنَّةِ وَالنَّاسِ ﴿٦﴾
নিম্নের দোয়াগুলো পড়ুন,
👉 সাতবার,
حَسْبِيَ اللَّهُ لاَ إِلَهَ إِلاَّ هُوَ عَلَيهِ تَوَكَّلْتُ وَهُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ
হাসবিয়াল্লা-হু লা ইলা-হা ইল্লা হুয়া, ‘আলাইহি তাওয়াক্কালতু, ওয়াহুয়া রব্বুল ‘আরসিল ‘আযীম।✴️
👉১১ বার,
لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ، وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ
লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহ্দাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু, ওয়া লাহুল হামদু, ওয়া হুয়া ‘আলা কুল্লি শাই’ইন ক্বাদীর।
👉তিনবার,
أَعُوذُ بِكَلِمَاتِ اللَّهِ التَّامَّاتِ مِنْ شَرِّ مَا خَلَقَ
আ‘ঊযু বিকালিমা-তিল্লা-হিত তা-ম্মাতি মিন শাররি মা খালাক ।
👉তিনবার,
بِسْمِ اللَّهِ الَّذِي لاَ يَضُرُّ مَعَ اسْمِهِ شَيْءٌ فِي الْأَرْضِ وَلاَ فِي السَّمَاءِ وَهُوَ السَّمِيعُ الْعَلِيمُ
বিস্মিল্লা-হিল্লাযী লা ইয়াদ্বুররু মা‘আ ইস্মিহী শাইউন ফিল্ আরদ্বি ওয়ালা ফিস্ সামা-ই, ওয়াহুয়াস্ সামী‘উল ‘আলীম।
👉তিনবার,
اَللَّهُمَّ رَبَّ النَّاسِ أَذْهِبْ الْبَاسَ، اشْفِهِ وَأَنْتَ الشَّافِيْ لَا شِفَاءَ إِلَّا شِفَاؤُكَ شِفَاءً لَا يُغَادِرُ سَقَمًا
আল্লাহুম্মা রাব্বান নাস! আজহিবিল বাস। ওয়াশফি আনতাশ শাফি। লা শিফাআ ইল্লা শিফাউকা, শিফাআন লা ইয়ুগাদিরু সাকামা।’
👉তিনবার,
أُعِيْذُكُمْ بِكَلِمَاتِ اللّٰهِ التَّامَّةِ ، مِنْ كُلِّ شَيْطَانٍ وَهَامَّةٍ ، وَمِنْ كُلِّ عَيْنٍ لَامَّةٍ
উ”ঈযুকুম বিকালিমা তিল্লা-হিত্তা-ম্মাহ। মিন কুল্লি শাইত্বা-নিও- ওয়াহা-ম্মাহ। ওয়ামিন কুল্লি “আঈনিল্লা-ম্মাহ।
👉তিনবার,
بِسْمِ اللَّهِ أَرْقِيكَ، مِنْ كُلِّ شَيْءٍ يُؤْذِيكَ، مِنْ شَرِّ كُلِّ نَفْسٍ أَوْ عَيْنِ حَاسِدٍ، اللَّهُ يَشْفِيكَ، بِسْمِ اللَّهِ أَرْقِيكَ
👉তিনবার,
بِاسْمِ اللَّهِ يُبْرِيكَ، وَمِنْ كُلِّ دَاءٍ يَشْفِيكَ، وَمِنْ شَرِّ حَاسِدٍ إِذَا حَسَدَ، وَشَرِّ كُلِّ ذِي عَيْنٍ
👉সাতবার
بسم الله العظيم الأعظم يبطل كل سحر مرشوش بماء غسل الميت صنعوه
👉সাতবার
بسم الله العظيم الأعظم يبطل كل سحر مرشوش من تراب الأموات صنعوه
👉সাতবার
بسم الله العظيم الأعظم يبطل كل سحر مرشوش من أثر الاموات صنعوه..
👉সাতবার
•اللهم أحرق كل خادم سحر مرشوش عطل ا
👉সাতবার
اللهم أحرق كل خادم سحر مرشوش وكل بالتفريق بين الأزواج..
👉সাতবার
اللهم أحرق كل خادم سحر مرشوش عطل الارزاق
উপরে উল্লেখিত সূরা, আয়াত ও দোআ গুলো পাঠ করার সময় বারবার পানিতে ফু দিতে থাকবেন।
আপনি যেই তেল নিবেন সেটা যয়তুন /অলিভ অয়েল যদি না পান তাহলে সরিশা তেল নিবেন
👉কতদিন গোসল করতে হবে??
প্রথমে তিনদিন পর্যন্ত জাদু ধ্বংসের নিয়তে গোসল করুন এরপর যদি দেখেন যে আপনার সমস্যা সমাধান হয়ে গেছে , তাহলে আর গুসল করতে হবে না✴️ তবুও ৭ দিন গোসল করা উত্তম
আর যদি সমস্যার সমাধান না হয় তাহলে ৭ দিন পর্যন্ত গোসল করুন এরপরেও না হলে ১৪ দিন পর্যন্ত গোসল করুন তবুও সমাধান না হলে ২১ দিন পর্যন্ত গোসল করুন ইনশাআল্লাহ সমাধান হবে
9 - 2
হিন্দুস্থানের এক আলেমের কাছে এক দ্বীনদার লোক জিজ্ঞাসা করলেন," শাইখ আমি আমার আহলিয়া আমরা সবাই দ্বীনদার আলহামদুলিল্লাহ।তবে আমাদের সন্তান খুবই দুষ্ট, কারও কথা শুনেনা।
শাইখ : দেখুন আমাদের অনেক পরিবারে দেখা যায় সকলে দ্বীনদার হলেও অনেকে বাচ্চাকে ছবিওয়ালা পুতুলওয়ালা কাপড়, জুতা পড়াই। বাচ্চার সমস্ত ব্যবহৃত জিনিসে ছবি, পুতুল থাকে। এই কারনে বাচ্চার সাথে রহমতের ফেরেশতা থাকেনা। তখন শয়তান তার সাথে থাকে। আর এভাবেই সে শয়তান এর সোহবতে বড় হয়। এজন্যই সে বড় হয়ে বদদ্বীন হয়।# Raqi Mahbubur Rahman
2 - 0
আমাদের এই চ্যানেলটিতে মূলত জিন যাদু হাসাদ নজর সম্পর্কে আলোচনা করা হয়,,