Welcoem to posts!!

Dr. Habibur Rahim speaking
Posted 2 days ago

ভিডিও গুলোতে আমি সবার জন্য সচেতনতা নিয়ে কাজ করি। কিন্তু ব্যক্তিগত ভাবে চিকিৎসা দিতে হলে মনোযোগ দিয়ে সময় নিয়ে রোগীর সাথে কথা বলতে হয়। ফলো আপ করতে হয়। এটার জন্য একটা স্ট্রাকচারড ওয়ে দরকার আছে। এ জন্যেই এই সেবাটা শুরু করলাম। কারো হেল্প লাগলে জানাবেন। সচেতনতা মূলক কিছু হলে সেটার জন্য ভিডিওতে কমেন্ট করলেই হবে। আমি ওপেনলি জবাব দেয়া চেষ্টা করবো ইনশাল্লাহ।

ডা হাবিবুর রহিম

12 - 0

Dr. Habibur Rahim speaking
Posted 3 days ago

9 - 0

Dr. Habibur Rahim speaking
Posted 1 week ago

আলহামদুলিল্লাহি রব্বিল আলামীন

এমডি নিওনেটোলজি পাস করলাম।

ডা. আহমাদ হাবিবুর রহিম
এমডি (নিওনেটোলজি)
নবজাতক শিশু বিশেষজ্ঞ

সবাই দোয়া করবেন যাতে আল্লাহ আমাকে মানবতার জন্য কবুল করেন; হিদায়াতের আলোয় আলোকিত করেন।

18 - 6

Dr. Habibur Rahim speaking
Posted 2 weeks ago

সাধারণ মানুষের মাঝে স্বাস্থ্য সচেতনতা তৈরি তে আমার টেলিগ্রাম চ্যানেল

জয়েন করতে পারেন




t.me/DrHabiburRahimSpeaking

1 - 0

Dr. Habibur Rahim speaking
Posted 2 weeks ago

কিভাবে ডা. হাবিবুর রহিম এর পরামর্শ নিবেন?



ভিজিট ৫০০/- টাকা।
ফলো আপ ৪০০ টাকা (১৪ দিনের মধ্যে।)

01673-37 37 27 নম্বরে বিকাশ এ সেন্ড মানি করুন।
ট্রানজেকশন আইডি সহ আপনার নাম, বয়স এবং সমস্যার সংক্ষিপ্তভাবে লিখে 01673-37 37 27 নাম্বারে টেলিগ্রাম এ পাঠান।
(টেলিগ্রাম না থাকলে ইন্সটল করে নিন।)

আপনার এপয়েনমেন্ট কনফার্ম করে ভিজিটিং টাইম জানিয়ে দেয়া হবে। আমি আপনাকে নির্ধারিত সময়ে টেলিগ্রাম এপ এ ভিডিও কলে পরামর্শ দেব ইনশাল্লাহ।
ডিজিটালি প্রেসক্রিপশন দেয়া হবে।

দয়া করে কেউ সরাসরি কল দিবেন না।

3 - 2

Dr. Habibur Rahim speaking
Posted 2 weeks ago

কিভাবে ডা. হাবিবুর রহিম এর পরামর্শ নিবেন?



ভিজিট ৫০০/- টাকা।
ফলো আপ ৪০০ টাকা (১৪ দিনের মধ্যে।)



01673-37 37 27 নম্বরে বিকাশ এ সেন্ড মানি করুন।
ট্রানজেকশন আইডি সহ আপনার নাম, বয়স এবং সমস্যার সংক্ষিপ্তভাবে লিখে 01673-37 37 27 নাম্বারে টেলিগ্রাম এ পাঠান।
(টেলিগ্রাম না থাকলে ইন্সটল করে নিন।)

আপনার এপয়েনমেন্ট কনফার্ম করে ভিজিটিং টাইম জানিয়ে দেয়া হবে। আমি আপনাকে নির্ধারিত সময়ে টেলিগ্রাম এপ এ ভিডিও কলে পরামর্শ দেব ইনশাল্লাহ।
ডিজিটালি প্রেসক্রিপশন দেয়া হবে।

দয়া করে কেউ সরাসরি কল দিবেন না।

11 - 0

Dr. Habibur Rahim speaking
Posted 4 weeks ago

বিপ্লব ব্যর্থ হয় যেসব কারণে: সরকারের করণীয় কী?

www.habiburrahim.com/literature/failure-of-revolut…

3 - 0

Dr. Habibur Rahim speaking
Posted 1 month ago

প্রচন্ড সমন্বয়হীনতা, ব্যক্তিগত ফায়দা লোটার মহোৎসব, দীর্ঘকাল পর ফিরে পাওয়া বাক স্বাধীনতার বদ হজম, আন্দোলনের বিজয়ের ক্রেডিট নেয়ার সুযোগ খোঁজা আর বুঝে না বুঝে স্বৈরাচারের পাতা ফাঁদে বার বার ঝাঁপিয়ে পড়ার আগ্রহ দিয়ে আমি বর্তমান সময়কে সংজ্ঞায়িত করতে চাই।


এখন সময় প্রচন্ড পরিশ্রমের; ঐক্যের, স্বপ্ন বাস্তবায়নে সবাই মিলে দুর্নিবার ছুটে চলার। কিছু মানুষ জান প্রাণ দিয়ে ছুটছে এটা ঠিক। সংখ্যাটা নগণ্য। কেউ কেউ দর্শকের আসনে। কেউ ভাবছেন সব কিছু এমনিতেই ছবির মতো হয়ে যাবে। তারা ভেবে বসে আছেন ফেরেশতার মতো কেউ একজন আসমান থেকে নেমে এসে তাদের সমস্যা গুলো ঠিক করে দিয়ে যাবে। আর কেউ কেউ এখনও জাগতে পারেনি শীত নিদ্রা থেকে।


এখন একক নেতৃত্বের সময় নয়। এখন জমি দখলের সময় না। আমিত্বে ডুবে থাকার সময় নয়। শ্বাপদেরা কিন্তু বসে নেই; ওরা এখনও ঘাপটি মেরে বসে আছে মসনদের আশে পাশে। এখন সময় কাধে কাধ মিলিয়ে জমিতে লাঙ্গল চালানোর। তা না হলে ফসল সে তো সূদূর পরাহত।


আল্লাহ হেফাজত করুন আমাদের।

11 - 0

Dr. Habibur Rahim speaking
Posted 1 month ago

শিশুর যত্ন পর্ব ০১
জন্মের পরপর নবজাতক শিশুকে যত্ন নেওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব এবং এটি শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি। নবজাতকের যত্ন নেওয়ার কিছু প্রধান বিষয় নিচে আলোচনা করা হলো:

জন্মের পরপর নবজাতকের যত্ন:

১. তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ:
গরম রাখা: নবজাতককে জন্মের পরপরই গরম কাপড়ে মোড়ানো উচিত। তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য শিশুকে গরম রাখুন, বিশেষত মাথা এবং পায়ের দিকে।
ত্বক-সম্পর্কিত: মা এবং শিশুর মধ্যে ত্বক-সম্পর্কিত (skin-to-skin) কন্টাক্ট বজায় রাখুন, যা শিশুর তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ এবং সংবেদনশীলতার জন্য সহায়ক।
২. প্রথম শ্বাস এবং কান্না:
শ্বাসপ্রশ্বাস: নবজাতককে প্রথম শ্বাস নিতে সাহায্য করুন। যদি শিশুর শ্বাসপ্রশ্বাস ঠিকমতো না হয়, তবে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসা সহায়তা নিন।
কান্না: শিশুর প্রথম কান্না হওয়া স্বাভাবিক এবং এটি তার ফুসফুস পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।
৩. নবজাতকের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা:
নাড়ি কাটাঃ নাড়ি কাটার পর নাভির চারপাশে পরিষ্কার এবং শুকনো রাখুন। সংক্রমণ এড়াতে নাভির যত্ন নিন।
গোসল: নবজাতকের জন্মের পরপর গোসল না প্রথম গোসল তিন দিন পর করানো যেতে পারে।
৪. বুকের দুধ খাওয়ানো:
প্রথম দুধ (Colostrum): নবজাতককে জন্মের পরপরই মায়ের বুকের প্রথম দুধ (Colostrum) খাওয়ানো উচিত। এটি শিশুর জন্য অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং সংক্রমণ প্রতিরোধে সহায়ক।
নিয়মিত খাওয়ানো: প্রথম কয়েক সপ্তাহে নবজাতককে প্রতি দুই থেকে তিন ঘণ্টা পর পর খাওয়ানো উচিত।
৫. টিকা এবং স্বাস্থ্য পরীক্ষা:
প্রাথমিক টিকা: নবজাতককে প্রাথমিক টিকা দেওয়া উচিত, যেমন BCG, OPV, এবং হেপাটাইটিস B টিকা (যদি মা হেপাটাইটিস বি ইনফেকটেড থাকে)।
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা: নিয়মিত ডাক্তারের কাছে নবজাতকের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান এবং বৃদ্ধির হার নিশ্চিত করুন।
৬. নরম এবং আরামদায়ক পোশাক:
আরামদায়ক পোশাক: নবজাতককে নরম, আরামদায়ক এবং সুতির কাপড় পরান যা তার ত্বকের জন্য উপযোগী।
গরম রাখুন: শিশুর তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য কাপড় পরানোর সময় বেশি কাপড় বা কম কাপড় পরানো থেকে বিরত থাকুন।
৭. পর্যাপ্ত ঘুম:
ঘুমের পরিবেশ: নবজাতককে একটি নিরাপদ এবং আরামদায়ক পরিবেশে ঘুমানোর ব্যবস্থা করুন। নিশ্চিত করুন যে শিশুর ঘুমানোর জায়গা পরিচ্ছন্ন এবং সুরক্ষিত।
পিঠে শোয়ানো: নবজাতককে পিঠে শোয়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়, যাতে শ্বাসপ্রশ্বাস সহজ হয় এবং SIDS (Sudden Infant Death Syndrome) ঝুঁকি কমে।
৮. নবজাতকের স্বাভাবিক উপসর্গ:
জন্ডিস: নবজাতকের প্রথম সপ্তাহে হালকা জন্ডিস হতে পারে, যা সাধারণত স্বাভাবিক। তবে যদি জন্ডিস বৃদ্ধি পায়, তাহলে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
প্রসূতি চর্মরোগ: নবজাতকের ত্বকে হালকা চুলকানি, লাল ফুসকুড়ি বা ব্রণ হতে পারে, যা সাধারণত স্বাভাবিক। তবুও কোনো অস্বাভাবিক লক্ষণ দেখলে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।

নবজাতকের যত্ন নেওয়ার জন্য মা-বাবার সচেতনতা এবং সঠিক প্রস্তুতি থাকা জরুরি। তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, শ্বাসপ্রশ্বাস, পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা, নিয়মিত খাওয়ানো, টিকা এবং স্বাস্থ্য পরীক্ষা, আরামদায়ক পোশাক, পর্যাপ্ত ঘুম, এবং স্বাভাবিক উপসর্গগুলো বুঝতে পারা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেকোনো সমস্যা বা প্রশ্ন থাকলে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।

5 - 0

Dr. Habibur Rahim speaking
Posted 1 month ago

হেমোডায়ালাইসিস করানো রোগীদের নিয়মিত মেনে চলার নিয়মাবলী
হেমোডায়ালাইসিস হল একটি চিকিৎসা পদ্ধতি যা কিডনি রোগীদের শরীর থেকে অতিরিক্ত তরল, বর্জ্য পদার্থ এবং টক্সিন অপসারণ করতে সাহায্য করে। এই পদ্ধতির মাধ্যমে রোগীদের রক্ত একটি মেশিনের মাধ্যমে পরিষ্কার করা হয়। হেমোডায়ালাইসিস করানো রোগীদের নিয়মিত কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয় যাতে তারা সুস্থ থাকতে পারেন এবং চিকিৎসার প্রক্রিয়াটি সফল হয়।

সাধারণ নিয়মাবলী:
ডায়ালাইসিস সেশন মেনে চলা:

নিয়মিতভাবে নির্ধারিত সময়ে ডায়ালাইসিস সেশনে উপস্থিত হতে হবে। প্রতিটি সেশনের দৈর্ঘ্য এবং সংখ্যা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী হতে হবে।
খাদ্যাভ্যাস ও পুষ্টি:

প্রোটিন: পর্যাপ্ত প্রোটিন গ্রহণ করতে হবে, যেমন মাছ, মাংস, ডিম, দুধ ইত্যাদি।
ফল ও শাকসবজি: কম পটাসিয়াম যুক্ত ফল ও শাকসবজি খেতে হবে।
লবণ: লবণের পরিমাণ সীমিত রাখতে হবে।
তরল গ্রহণ: তরলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে, যাতে অতিরিক্ত তরল জমে না যায়।
ওষুধ ও সাপ্লিমেন্ট:

চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ এবং সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করতে হবে।
ফসফরাস বাইন্ডার, ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট, এবং ভিটামিন D গ্রহণ করতে হতে পারে।
ওজন নিয়ন্ত্রণ:

শরীরের ওজন নিয়মিতভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
রক্তচাপ পর্যবেক্ষণ:

নিয়মিতভাবে রক্তচাপ মাপতে হবে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ গ্রহণ করতে হবে।
পোস্ট-ডায়ালাইসিস যত্ন:

ডায়ালাইসিস সেশনের পরে বিশ্রাম নিতে হবে।
ফিস্টুলা বা গ্রাফ্টের স্থানে কোনো ইনফেকশন বা রক্তপাত হলে চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
সুনির্দিষ্ট নিয়মাবলী:
ফিস্টুলা বা গ্রাফ্টের যত্ন:

ফিস্টুলা বা গ্রাফ্টের স্থানে নিয়মিতভাবে পরিষ্কার রাখতে হবে।
ভারী ওজন তোলার সময় ফিস্টুলা বা গ্রাফ্টের স্থানে চাপ না দিতে।
শরীরচর্চা:

নিয়মিত হালকা ব্যায়াম করতে হবে, যা শরীরকে সুস্থ রাখবে এবং রক্ত সঞ্চালন উন্নত করবে।
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যায়াম করতে হবে।
তরল গ্রহণ নিয়ন্ত্রণ:

প্রতিদিনের তরল গ্রহণের পরিমাণ নির্ধারণ করতে হবে এবং সেই অনুযায়ী পানি পান করতে হবে।
অতিরিক্ত পানি পানের ফলে ওজন বৃদ্ধি ও রক্তচাপ বাড়তে পারে।
পুষ্টি পরিকল্পনা:

পুষ্টিবিদের পরামর্শ অনুযায়ী খাদ্য তালিকা তৈরি করতে হবে।
খাবারে পটাসিয়াম, ফসফরাস, এবং সোডিয়ামের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
মনিটরিং ও ফলোআপ:

নিয়মিতভাবে চিকিৎসকের কাছে গিয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে হবে।
রক্ত পরীক্ষা, ইউরিন পরীক্ষা, এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করতে হবে।
জরুরি অবস্থায় করণীয়:
ইনফেকশন:

ফিস্টুলা বা গ্রাফ্টের স্থানে লালচে ভাব, ফোলাভাব, বা ব্যথা হলে অবিলম্বে চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
রক্তপাত:

ফিস্টুলা বা গ্রাফ্টের স্থানে অতিরিক্ত রক্তপাত হলে তা বন্ধ করার চেষ্টা করতে হবে এবং দ্রুত চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
জ্বর বা অসুস্থতা:

ডায়ালাইসিস সেশনের পরে জ্বর, বমি, বা অন্য কোনো গুরুতর লক্ষণ দেখা দিলে চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

6 - 1