Welcoem to posts!!

Bangla Samrat Pratap
Posted 7 months ago

পরবর্তি ভিডিও শ্রীকৃষ্ণের ধর্ম রাজ্যের স্থাপনার সাথে জড়িত। শ্রীকৃষ্ণ এক মহাজীবন।মহাভারতের শ্রীকৃষ্ণ এক রাজনীতি বিদ।কূটনৈতিক ব্যক্তি।তিনি মল্লবীর তিনি যোদ্ধা।মহাভারতে তার মূল জীবনি রয়েছে।পুরাণ পরবর্তী প্রক্ষিপ্ত।মহাভারতে যশোদা নেই। নেই গোপ গোপিনি।নেই লীলা।তিনি কুরক্ষেত্রে গীতা রচনা করেন।এগারো বছর বয়সে কংসকে ধ্বংস করেন।যুধিষ্ঠির কে সম্রাট করার উদ্দেশ্যে তিনি একে একে অসুর শক্তিকে ধ্বংস করেন।গতকাল একটি খৃষ্টান ধর্মাবলম্বী শ্রীকৃষ্ণকে যৌন উৎপাদন কারি বলে নিন্দা করে।গোপ গোপিনী ছবি দিয়ে তার চরিত্র হনন করে।এই ভাবে তারা ধর্মান্তর করে।এর সুযোগ আমারাই করে দিয়েছি।এ সব কবির কল্পনা। অসুর শক্তির বিরুদ্ধেই তার অভিযান।তার পুরুষার্থের জীবন। গীতা রচনা করেছেন যুদ্ধ করার জন্য। আশ্রমে নয় গীতা দিয়েছেন যুদ্ধ ক্ষেত্রে।স্বামী বিবেকানন্দ বৈষ্ণব দের সম্পর্কে উষ্মা প্রকাশ করেন। বৌদ্ধ ধর্মের আবির্ভাব এর ফলে ভারতের রাজারা বৌদ্ধ ধর্ম ও গ্রহন করে।আবার ভারত অহিংস তত্ত্বের কবলে বিদেশীদের আক্রমণ স্হল হয়ে উঠে। আরব তুর্কি ও পাঠকরা আক্রমণ চালায় সফল হয়।মহাভারতের শ্রীকৃষ্ণ কে

2 - 0

Bangla Samrat Pratap
Posted 7 months ago

0 - 0

Bangla Samrat Pratap
Posted 7 months ago

সরস্বতী মুর্তি আমেরিকায়।দিয়েছে ইসলামিক দেশ ইন্দোনেশিইয়া।

0 - 0

Bangla Samrat Pratap
Posted 9 months ago

রামের উপর কবিতা

0 - 0

Bangla Samrat Pratap
Posted 1 year ago

বাংলার শিক্ষা ধ্বংসের নেপথ্য কাহিনী

0 - 0

Bangla Samrat Pratap
Posted 1 year ago

এই চ্যানেলের ইতিহাস বিকৃতি থেকে ইতিহাস উদ্ধারের চেষ্টা করছে।আক্রমণ কারিরা মহিমান্বিত হয়েছে।যারা লুন্ঠন ধর্মান্তর করতে এসেছিল তারা হয়ে গেল মহান। মোগল,পাঠান,তুর্কি ও আরবরা এসেছিল ভারতবর্ষ কে পরাভূত করে লুন্ঠন করতে তারা কি করে মহান হয়?বৃটিশরা বিদেশী কিন্ত আরব পাঠান তুর্কি মোগলরা হয়ে গেল দেশী! এ এক আশ্চর্য সমীকরণ। যড়যন্ত্র করেছিল বৃটিশ ও তার বুদ্ধিজীবিরা।পরে বাম ও নেহেরু এই ষড়যন্ত্র কে স্বীকৃতি দেয়। বৃটিশ বুদ্ধিজীবিরা বললো আর্যরা বাইরে থেকে এসেছে একথা যদি প্রমাণ করা যায় তবে এ কথা বলা যাবে হিন্দুরা বহিরাগত। তবে বৃটিশ শাসনে আপত্তি কোথায়?পরে জাতিসংঘ ও জার্মান গবেষকরা এই তত্ত্বকে খারিজ করে দিয়েছে। তারা বলেছেন আর্য তত্ব এক কল্পনা প্রসূত।তবুও আমাদের স্কুল কলেজে পড়ানো হয়। হিন্দুনিধন কারি জেহাদিদের মহান করা হয়েছে।ভারতের বীর সন্তান দের যারা দেশের জন্য লড়াই করে প্রাণ দিয়েছে তারা হয়ে গেলেন শান্তি ভঙ্গ কারি।শিবাজীর মতো দেশসেবককে পর্বত মূষিক বলা হয়েছে।বলা হয়েছে তাকে সাম্প্রদায়িক। বারোভূঈয়াদের ইতিহাস নেই। বাংলায় যারা আরব ইসলামিক সাম্রাজ্য বাদের বিরুদ্ধে লড়েছেন ও প্রাণ দিয়েছেন তাদের কথা ইতিহাসে নেই।সম্রাট অশোকের মতো সম্রাট কে পিছনে ফেলে রেখেছে।তার সময় পশু ও মানুষের হাসপাতাল তৈরি হয়েছিল। ভারতবর্ষের বেদ,আর্য়ুবেদ ও জ্যোতির্বিজ্ঞান কে কল্প কথা বলা হয়েছিল। ইতিহাস বিকৃতি সম্পর্কে রবীন্দ্র নাথ বলেছেন "ভারতের ইতিহাসে ভারতবর্ষের কথা নেই।দিল্লী যেমন ছিল তেমনি কাশি ও নদিয়া ছিল। "রবীন্দ্রনাথ বলেছেন "রামায়ণ ও মহাভারত ভারতের চলমান ইতিহাস। " পুরাণ কথায় রয়েছে ভারতবর্ষের ইতিহাস। পৌরাণিক কথাকে নতুন করে বিশ্লেষণে তুলে ধরা হবে।

0 - 0

Bangla Samrat Pratap
Posted 1 year ago

হাজার হাজার বছরের সংস্কৃতির ধারক বাহক হয়েও আমরা পরধীন হয়েছিলাম ।যারপর নাই অত্যাচারিত হয়েছিলাম। ঐক্যবদ্ধ হওয়ার প্রয়োজন মনে করেনি। পাশ্চাত্যের পন্ডিতরা বলেছেন ভারতের উপর আরব তুর্কি পাঠান ও মোগলেরা যে অত্যাচার করেছে তা পৃথিবীর আর কোথাও হয়নি।বিবেকানন্দ ই প্রথম স্বাধীনতার কথা বলেছেন।

0 - 0

Bangla Samrat Pratap
Posted 1 year ago

দেশ স্বাধীন হবার পর ইতিহাস বিকৃতি ঘটেই চলেছে।আক্রমণকারি আরব পাঠান তুর্কী ও মোগল হয়ে উঠেছে ধর্ম নিরপেক্ষ আইকন।পৃথিবীর কোন দেশ আক্রমণ কারিদের সম্মানিত করেনি।যারা তরবারির সাহায্যে ধর্মান্তর,লুটপাট,মন্দির ভেঙ্গেছে নারীর উপর যারপরনাই নাই অত্যাচার করেছে তারাই হয়েছে মহান।মুসলিম ঐতিহাসিক ফেরেশতা বলেছেন মুসলিম শাসনে 30 কোটি ভারতীয় লোককে হত্যা করে শরিয়তি শাসন প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।ভারতীয়দের ক্রীতদাস ও যৌন দাসী করে বিক্রি করা হয়েছে।বাংলার মোঘল ক্যাম্প থেকেই তিন হাজার ভারতীয় মেয়েদের ( মুসলিম ঐতিহাসিকের বণর্না) উদ্ধার করেন মান সিংহের ভ্রাতা । তিনি বাংলার সুবিধার হয়েছিলেন। তারা ছিল নগ্ন ।এই দুরবস্থায় ভারতীয়রা লড়াই করেছে। বাংলার বারোভূঈয়ারা ও রাজারা প্রাণ দিয়েছেন স্বাধীনতার জন্য কিন্ত তাদের ইতিহাস নেই। বিপ্লবীরা হয়ে গেছেন আতঙ্কী।নেতাজীর ইতিহাস নেই।নেতাজী হয়ে গেছেন তেজোর ( জাপানের প্রধানমন্ত্রী)কুকুর। এই ভাবে ইতিহাসের বিকৃতির বিরুদ্ধেও লড়াই করছে বাংলা সম্রাট প্রতাপ। আর্য তত্ব ছিল যড়যন্ত্র মূলক।জাতি- সংঘ আর্যতত্বকে খারিজ করে দিয়েছে।স্বামী বিবেকানন্দ ও বঙ্কিম চন্দ্র এই তত্ত্বের বিরোধিতা করেছিলেন। কিন্ত জার্মান গবেষক রা ও আর্য তত্ব কে বাতিল করেছে।এর উদ্দেশ্য ছিল আর্যরা ভারতীয় যদি না হয় তবে বৃটিশ শাসনে কোন দোষ নেই। কারন ভারতীয়েরা বিদেশীদের দ্বারা শাসিত হয়েছে।
আমাদের ইতিহাস বদলায়নি। সতীদাহ প্রথা আরব, তুর্কি, পাঠান ও মোগল অর্থাত আক্রমণ কারিদের অপশাসনের ফল।এ কথা সমর্থন করেছেন সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায়। তবুও ইতিহাস বদলায়নি।আক্রমণ কারিদের মহান করতে গিয়েই গৌরবশালি ভারতকে ছোট করা হয়েছে।

0 - 1