Welcoem to posts!!

NS Creation (Official)
Posted 2 days ago

গল্পটা কেউ শুনেছেন???

খবরদার পালোনোর চেষ্টা করবেনা অদ্রিজান!
তোমার পালানোর রাস্তা তুমি নিজেই বন্ধ করে দিয়েছো! আমার কাছে যখন একবার নিজেকে ধরা দিয়েছো তখন পালানো এত সহজ নয়।

মন্ময়ের কথা শুনে অদ্রিজা কাপছে তার গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেছে। ঠোঁট দুটি শুষ্ক হয়ে গেছে। তার চোখ মুখ দেখতে বড্ড ফেকাসে লাগছে যেন রক্তচলাচল স্বাভাবিক ভাবে হচ্ছেনা।অদ্রিজা এক দুই পা করে পিছিয়ে যাচ্ছে আর মন্ময় তার দিকে তাকিয়ে কিলার হাসি দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে তাদের চারিপাশে পড়ে আছে তিনটে আহত মানুষ যাদের শরীরের বিভিন্ন স্থান থেকে বেশামাল ভাবে রক্ত ঝরছে এইভাবে আর কিছুক্ষন থাকলে তাদের রক্ত শূন্যতায় মৃত্যু ঘটবে তা নিশ্চিত।আর তাদের এই দূর্দশা করছে মন্ময় নিজে।

অদ্রিজা মন্ময়ের দিকে তাকিয়ে কাপতে কাপতে বলে,

"আ...প...নি, খ..খুনি!
"ওহ অদ্রিজান এটা আর নতুন কি? এটা তো কিছুই না এদের এখনো কিচ্ছু করিনি আমি ।যারা তোমার গায়ে এত বাজে ভাবে হাত দিয়েছে তাদের জীবন নরক করা ছাড়া আমার শান্তি নেই।

" আপনি পাগল আপনি কীভাবে পারলেন এদের এমন ভাবে মারতে(পিছিয়ে)
"উহু,ভুল আমি পাগল নই!আমি পাগলের ডাক্তার তুমি ভুল করছো অদ্রিজান।
" আপনাকে আমি শান্ত, গম্ভীর একটা ভদ্র মার্জিত মানুষ জেনে এসেছি কিন্তু আপনি....(ডুকরে কেদে)
"ইসসস এটাই তো আফসোস সবাই ঠিক এমনটাই ভাবে কিন্ত আমি আসলে কি যানো...?

মন্ময়ের কথা শুনে প্রশ্নবৃদ্ধ চোখে তাকায় অদ্রিজা। মন্ময় আগের মতো বাকা হেসে বলে,

"আমি তো বিড়ালের ছদ্মবেশে হিংস্র বাঘ ..!

কথাটি শুনেই চমকে যায় অদ্রিজা। মন্ময়ের দিকে তাকিয়ে হাত জোড় করে বলে,
" মন্ময় ভাইয়া আমায় ছেড়ে দিন আজকের পর থেকে আপনার সাথে কোন যোগাযোগ রাখবো না। শুধু আপনার না আপনার পরিবারের সাথেও না প্লিজ..!
"অদ্রিজান এটা সম্ভন না। তোমাকে আমার প্র‍য়োজন, হ্যা তোমাকেই আমার চাই।আমার এই হিংস্র এবং শান্ত দুটো ছদ্মবেশেই তোমাকে আমার বরন করে নিতে হবে।এই হিংস্রতা নিজের অজান্তে না চাইতেই তোমার কাছে আজ প্রকাশ পেয়েছে।
অদ্রিজা মন্ময়ের দিকে তাকিয়ে ঠোক গিলে বলে,
" আ..আমি আন্টিকে সবটা বলে দেবো!হ্যা সবটা..

অদ্রিজার কথা শেষ হওয়ার আগেই পাশ থেকে একটি লোক তার হাত চেপে ধরে গলায় ছুরি বসিয়ে দেয়।সঙ্গে সঙ্গে অদ্রিজা ভয়ে চোখ বন্ধ করে নেয়।কিন্তু মন্ময়ের চোখে মুখে আরো হিংস্রতার আভাস ছড়িয়ে যায়।

"তোর সাহস কম না। তুই আমার কলিজায় হাত দিয়েছিস (দাত চেপে মন্ময়)
" আমাদের বাকি লোকদের ছেড়ে দে তাহলে এই মেয়েকে ছেড়ে দেবো না হলে এই মেয়ের সাথে যা হবে....(লোকটি)
মন্ময় এবার গুটি গুটি পায়ে লোকটির দিকে এগিয়ে যায়
"কি করবি তুই মেয়েটাকে হ্যা, বল কি করবি?(ভ্রু নাচিয়ে)
" জানে মেরে দেবো,গলা কেটে দেবো।
"ওহ আচ্ছা তাই!ওদের সাথে কি হয়েছে আর সামনে কি হবে তা ভুলে যা কিন্তু তোর সাথে যা হবে তুই তা কল্পনা ও করতে পারবি না। (রেগে)

অদ্রিজা ভয়ে আল্লাহর নাম জপ করছে।এই গভীর রাতে নিরিবিলি পরিবেশটায় তাকে সাহায্য করার মত কেউ নেই। সামনে পরিচিত মানুষটি যে সবচেয়ে বড় বিপদ! তার দিকে তাকাতেও ভয়ে গুটিয়ে যাচ্ছে সে।তার সাথে এই গুন্ডা লোকগুলো কি করবে সে ভেবে কুল পাচ্ছে না।
হুট করে কালো পোশাক পরা কয়েকজন গাড এসে লোকটেক পেছন থেকে এট্রাক করলো।হঠাৎ আক্রমণে লোকটি ঘাবড়ে গেলে মন্ময় এই সুযোগে অদ্রিজাকে এক টানে তার বুকের সাথে মিশিয়ে নেয়।অদ্রিজা মন্ময়কে ধাক্কা দিয়ে ছিটকে সরে এসে কিছুটা দূরে দাঁড়ায়।মন্ময় তার দিকে একবার পরক্ষ করে লোকটির দিকে এগিয়ে যায়।

" কিরে এই মন্ময় মেহেরাবের কলিজায় হাত দেওয়া কি এতই সোজা।এটা সিওর থাক তুই আজ শেষ। আজকের কাজের জন্য তোর জীবনের মাশুল হবে মৃত্যু।
মন্ময় রিভালবার হাতে তুলে নিতেই অদ্রিজা দৌড়ে আসে তাকে বাধা দিতে কিন্তু তার আগেই মন্ময়ের রিভালবার তাক করে পর পর তিনবার ট্রিগার চেপে লোকটির কপালে, বুকে তিনবার শুট করে..!
অদ্রিজার মুখে গলায়,লোকটির রক্ত ছিটকে আসে।এমন বেশামাল পরস্থিতিতে আগে কখনো পরেনি অদ্রিজা
দু সেকেন্ড স্তব্দ থেকে সে নিজের শরীরের ভর ছেড়ে মাটিতে লুটিয়ে পরে।মন্ময় দ্রুত অদ্রিজাকে কোলে তুলে নিয়ে বাকিদের উদ্দেশ্য বলে,
" তোমরা লাশটার ব্যবস্থা কর।আর আহতদের আস্তানায় নিয়ে যাও।
"ওকে বস..!

গভীর রাত মন্ময় অদ্রিজাকে গাড়িতে তুলে বাড়ির উদ্দেশ্য রওনা হয়।কয়েকটি কুকুরের ডাক ছাড়া তেমন কারো শব্দ শোনা যাচ্ছে না আর।কারন এই এলাকার পরিবেশটা বড্ড নির্জন।

রাত প্রায় শেষ হয়ে এসেছে। মন্ময় সাবধানে বাড়িতে ডুকে অদ্রিজাকে রুমে নিয়ে যায়।অদ্রিজার রুম আর মন্ময়ের রুম পাশাপাশি। দ্রুত ওয়াশরুম থেকে টাওয়াল ভিজিয়ে এনে অদ্রিজার হাত, মুখ, গলা সবটা পরিষ্কার করে দেয়। কিছুক্ষন চুপচাপ থেকে মন্ময় অদ্রিজার হাতে সাবান আর টাওয়াল দিয়ে জোরে জোরে ঘসতে থাকে।আর পাগলের মতো আচরন করে,
" এইখানে ঠিক এইখানে তোমায় ছুয়ে দিয়েছে ওই শুয়োরের বাচ্চাটা।
কিছুক্ষন পর শান্ত গুরুগম্ভীর হয়ে মন্ময় ভাবতে থাকে প্রায় তিন ঘন্টা আগের কথা।

ছাদের এক কোনায় দাঁড়িয়ে মন্ময় তার পিএর সাথে কথা বলছে। হুট করেই তার চোখে পরে বাড়ির পেছন দিকটায় পাচিল টপকে কেউ বাড়ির বাইরে যাচ্ছে।মন্ময় ভালো করে লক্ষ্য করলে দেখতে পায় এটা অদ্রিজা।
"এত রাতে মেয়েটা বাইরে যাচ্ছে কেন?তাও আবার চোরের মতো?(গাল চুলকে)
মন্ময় দ্রুত পকেটে মোবাইল পুরে, অদ্রিজার পিছু নিতে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়।প্রায় অনেকটা রাস্তা অদ্রিজা একা গুন গুন গান গাইতে গাইতে চলে যায়।আর আশে পাশে কি যেন খুজতে থাকে।মন্ময় অবাক হয়ে অদ্রিজার পেছন পেছন যাচ্ছে,কিছুক্ষন পর মন্ময় খেয়াল করে এটা তাদের এলাকা থেকে বেশ দূরে। প্রায় আরো পাচঁ মিনিট পর অদ্রিজা একটা দোকান খোলা দেখতে পেয়ে দৌড়ে সেখানে যায়। মন্ময় একটি গাছের আড়ালে লুকিয়ে পরে।

কয়েক মিনিট পরে অদ্রিজা দুটো আইসক্রিম হাতে নিয়ে দোকান থেকে বের হয় আর তা দেখে মন্ময় মনে মনে একটা বিশ্রি গালি দেয়।
" আইস্ক্রিমের জন্য এত রাতে এই মেয়ে বাড়ি থেকে পালিয়ে বের হয়েছে।আজ যদি খারাপ কিছু হয়ে যেতো এর দায় দিত কে?আমারি বা কি হতো?
মন্ময় বিরক্ত হয়ে আবারো অদ্রিজার পিছু নেয়। হঠাৎ পাচঁ জন গুন্ডা এসে অদ্রিজাকে ঘিরে ধরে।তারা অদ্রিজার দিকে তাকিয়ে বিশ্রি অঙ্গভঙ্গি দেখাচ্ছে।তাদের দেখে বুঝাই যাচ্ছে আজ অদ্রিজা শেষ।সাত - পাচঁ না ভেবে অদ্রিজা ছুটে দৌড় লাগায় তার পেছন পেছন সেই পাচজন গুন্ডা দৌড়তে শুরু করে।মন্ময় পরিস্থিতি সামাল দিতে গুন্ডাদের পেছন পেছন যেতে থাকে আর তার পিএকে জানিয়ে দেয় যেন মন্ময়ের লোকেশান অনুযায়ী গার্ড পাঠায়।
কিন্তু পরিস্থিতি সম্পূর্ণ পালটে যায় অদ্রিজা দৌড়ে দৌড়তে একদম নিরিবিলি একটি এলাকায় চলে যায়।এদিকে দিনের বেলায় মানুষের উপস্থিতি থাকলেও রাতের বেলা নেই বললেই চলে।শুধু মাত্র কিছু সন্ত্রাস আর গুন্ডা মাস্তানের আস্তানায় পরিনত হয় এই এলাকা।
অবশেষে পাচঁ জনের কাছে ধরা পড়ে যায় অদ্রিজা। মন্ময় নিজেকে আড়াল করে নেয়।এই মূহুর্তে নিজের রাগ সামলাতে পারবেনা সে যদি অদ্রিজা তার আসল রুপ দেখে নেয় তবে ভিষন বিপদ হয়ে যাবে।তাই চুপ চাপ থেকে গার্ডরা আসা পর্যন্ত সবটা দেখে যেতে হবে।

"আমাকে ছেড়ে দিন প্লিজ..! আমাকে যেতে দিন(দুই হাত জোড় করে অদ্রিজা)
" খুকুমনি এত রাতে বাইরে কি তোমার.!এত রাতে যখন বের হয়েছো তখন আমাদের শিকার তুমি হবে এটাই স্বাভাবিক। (দলের একজন)
কথাটি বলেই বিশ্রি হাসি হাসে লোকটি।ভয়ে অদ্রিজার অন্তর আত্না কেঁপে উঠে।আজকে তার সাথে কি হবে তার কিছুটা হলেও আচঁ করতে পারছে সে।তাকে কি ধর্ষন করা হবে।গত কাল সব খবর,পত্রিকার হেড লাইন হবে এক কিশোরীর গন ধর্ষন!
অদ্রিজা এবার ডুকরে কেদে দেয়। মন্ময় তার হাতের মুঠো শক্ত করে দাঁড়িয়ে আছে তার চোয়াল শক্ত হয়ে গেছে।চোখে রক্তবর্ন রঙ ধারন করছে।নিজের রাগ কিছুতেই আজ কন্ট্রোল হচ্ছে না এদিকে তার গার্ডদের আসার কোন নাম গন্ধ নেই। মনে মনে সে নিজেও আল্লাহর নাম জপ করছে এইবারের মত যেন অদ্রিজা বেচেঁ যায়।ঠিক তখনি ঘটে আপত্তিকর ঘটনা।দলের একটা লোক অদ্রিজার ওরনা ছুড়ে ফেলে দেয়। আর বাকিরা এগিয়ে আসে তার দিকে। মন্ময়ের দৈর্যর বাধ ভেঙ্গে অবশেষে পকেট থেকে ছোট্ট একটি চাকু নিয়ে সবাইকে এলোপাতাড়ি আঘাত করতে থাকে।বাম হাত দিয়ে চোখে থাকা চার চশমাটা ছুড়ে ফেলে দেয়। আকস্মিক আক্রমণে সবাই বেকুব বনে যায়।মন্ময় কোন দিকে না তাকিয়ে দাতে দাত চেপে একের পর এক আঘাত করেই যাচ্ছে। কার ঠিক কোথায় লাগছে সে নিজেও যানেনা।দলের মাঝ থেকে একজন নিজেকে বাচাতে আড়াল হয়ে যায় দ্রুত।
গল্পটি লেখনীতে পলি আনান
অদ্রিজা অবাক হয়ে মন্ময়ের দিকে তাকিয়ে আছে।রাস্তার ধারের ল্যাম্পের আলোতে মন্ময়ের চোখ দুটো কতটা যে হিংস্র লাগছে তা বর্ননা করে পারবেনা অদ্রিজা।চার ফ্রেমের চশমার আড়ালে এই চোখ দুটো সরলতা আর মায়ায় মাখা ছিল কিন্তু আজ এই চোখ দুটোতে শুধু হিংস্রতা আর রাগ, জেদ, ক্ষোভ। মন্ময়ের এমন নৃশংস হত্যা দেখে চিকিৎকার করে উঠে অদ্রিজা তখনি হুশ আসে মন্ময়ের। আহত সবাই মাটিতে লুটিয়ে পড়েছে। রক্তের ফোয়ারা যেন রাস্তাটায় ভেসে যাচ্ছে তখনি অদ্রিজা মন্ময়ের দিকে ঘৃন্যর দৃষ্টিতে তাকিয়ে বলে,

"আপনি কি করছেন এইসব, পাগল হয়ে গেছেন?
এইভাবে কেউ মারে?
" কে মারে আর কে মারে না তা আমার জানার দরকার নেই। আমি মেরেছি আর আমি মারবো ওই কুত্তা গলার সাহস হয় কিভাবে তোমাকে টাচ করার।
"তাই বলে আপনি এইভাবে মারবেন...
" হ্যা অবশ্যই তুমি চাইলে ওদের কলিজাটা কেটে সামনে এনে রাখবো তোমার।
ভয়ে,ঘৃনায় অদ্রিজাত ঘা গুলিয়ে উঠছে। মন্ময়ের দিকে তাকিয়ে বিড়বিড় করে বলে,
"আপনি সাইকো,আমাকে পালাতে হবে.. আমি আপনার সাথে আর যোগাযোগ রাখবো না।
অদ্রিজা দৌড়ে পালাতে নিলেই মন্ময় তার হাত টেনে ধরে।
" কই যাচ্ছো তুমি?
অদ্রিজা এক ঝটকায় নিজেকে ছাড়িয়ে বিড়বিড় করে বলে,
"আমি আপনার সাথে থাকবো না আমায় পালাতে হবে..! পালাতে হবে আমায়।

অদ্রিজা পিছ পা এগিয়ে যাচ্ছিল, তখনি মন্ময় তার উদ্দেশ্য করে বলে,
""খবরদার পালোনোর চেষ্টা করবেনা অদ্রিজান!
তোমার পালানোর রাস্তা তুমি নিজেই বন্ধ করে দিয়েছো! আমার কাছে যখন একবার নিজেকে ধরা দিয়েছো তখন পালানো এত সহজ নয়।

ভাবনার জগৎ থেকে বেরিয়ে আসে মন্ময়।ইদানিং এই মেয়েটা তার মস্তিষ্কে একদম গেথেঁ গেছে।সারা - রাত দিন এই মেয়েটাই তার ভাবনায় থাকে।তবে আজ যেটা হলো তার কারনে আগামী কাল থেকে এই বাড়িতে একটা ছোট খোটো যুদ্ধ শুরু হয়ে যাবে আর সেই যুদ্ধে খুব স্বাভাবিক ভাবেই সবটা সামলাতে হবে মন্ময়কে।দাবার গুটি এদিকে সেদিক হলেই ভেস্তে যাবে তার সব খেলা।

মন্ময় অদ্রিজার ঘুমন্ত মুখটার দিকে তাকিয়ে ফিসফিস করে বলে,
" যতই ছল বাহানা করো,পালাতে আর পারবেনা। তুমি নিজেই আমায় বাধ্য করেছো তোমার মায়ায় জড়াতে! এখন তো আমি জড়িয়ে গেছি আর নিজেকে ছাড়াতে পারবোনা।ভালোবাসি অদ্রিজান! খুব ভালোবাসি!

সকাল নয়টা ডাইনিং টেবিলে বসে আছে মন্ময়ের পরিবারের সবাই। মন্ময়ের পরিবারে আছে তার বাবা রাগীব মেহেরাব,মা শামীমা আর ছোট আদরের বোন মিমিয়া। মিমিয়া এবার দশম শ্রেণিতে উঠেছে। তবে অবাক করার বিষয় হলো এই অল্প বয়সে মেয়েটি তার ভাইয়ের মতো তীক্ষ্ণ বুদ্ধি সম্পূর্ণ। যেকোন ঝগড়া জামেলা মেয়েটা খুব সহজেই মিট মাট করতে সক্ষম।মন্ময়ের বাবা বেশ কয়েকটি হসপিটাল এবং রেস্টুরেন্টে শেয়ারে আছেন। এই ছাড়াও তারা কিছু টুকটাক ব্যবসা সাথে জড়িত।মন্ময় একজন সাইকিয়াট্রিস্ট। শহরে তার বেশ নাম ডাক।

সবাই চুপচাপ সকালের ব্রেকফাস্ট করছে। তখনি মিমিয়া বলে,
"অদ্রিজা আপু আজ এত বেলা করে ঘুমাচ্ছে।শরীর খারাপ নাকি?
" থাক মেয়েটার মনে হয় শরীর খারাপ। দেখে এলাম শরীর খুব গরম। এরেকটু ঘুমাতে দে।(শামীমা)
মন্ময় এক হাতে জুস এবং অন্য হাতে পেপার নিয়ে বেশ মনোযোগ সহকারে পড়ছে।তখনি উপর থেকে হুড়মুড় করে নেমে আসে অদ্রিজা।

"

30 - 15

NS Creation (Official)
Posted 1 week ago

https://youtu.be/Ub1e6AHIsmM?si=Vj4jj...

16 - 1

NS Creation (Official)
Posted 1 week ago

ছোট একটা গল্প খুব তাড়াতাড়ি আসতে চলছে 💚

137 - 8

NS Creation (Official)
Posted 1 week ago

https://youtu.be/9Nkq75l12R8?si=44SPN...

10 - 0

NS Creation (Official)
Posted 2 weeks ago

https://youtu.be/4puKg4bQJEg?si=xdNL9...

8 - 0

NS Creation (Official)
Posted 2 weeks ago

গল্পটা কার কাছে কেমন লেগেছে সবাই সবার মতামত জানাবেন। 😌

18 - 1

NS Creation (Official)
Posted 2 weeks ago

111 - 2

NS Creation (Official)
Posted 2 weeks ago

116 - 6

NS Creation (Official)
Posted 3 weeks ago

জয় ভাইয়ার গল্প শোনার জন্য কে কে প্রস্তুত আছো? 🫣

103 - 9

NS Creation (Official)
Posted 3 weeks ago

https://youtu.be/sBMfYHBT_UU?si=jqMRd...

12 - 0