Welcoem to posts!!

Explorer Shibaji
Posted 3 days ago

"If I am not wrong, you must be Explorer Shibaji?" Flight এর ককপিট এর পিছনেই যে টয়লেট থাকে তার সামনে অপেক্ষমান আমি খানিক অবাকই হলাম বটে।

ফ্লাইট তখন শ্রীনগর থেকে ল্যান্ড করেছে চন্ডিগড়, ৩০ মিনিটের সার্ভিস layover, প্লেন থেকে নামতে হবে না, একই ফ্লাইট ৩০ মিনিট পর উড়বে কলকাতার উদ্যেশ্যে। কিছু যাত্রী নেমে গেলেন চণ্ডীগড়, কিছু উঠলেন। সন্ধ্যে সাড়ে সাতটায় চণ্ডীগড় এ বেশ আলো।

নিজেকে হাল্কা করতে দাঁড়িয়ে ছিলাম লু এর লাইনে, মেয়ে, মা তারপর আমি। শ্রীনগর থেকে যে পাইলট নিয়ে এলেন, তিনি নেমে গিয়েছেন, নতুন যিনি এসেছেন তিনি ককপিট এর দরজায় খানিকটা হেলান দিয়ে আয়েশ করে কফি বা চা এ চুমুক দিচ্ছিলেন আর আমাকে গভীর ভাবে নিরীক্ষণ করছিলেন। চোখে চোখ পড়তেই, কফির কাপে চোখ নামিয়ে চুমুক দিলেন।

মেয়ে বেরিয়ে এলো, মা ঢুকলো, কফির কাপে চুমুক এর আওয়াজ, কিছু যাত্রীর শোরগোল, ব্যাগ তোলা, নামানোর আওয়াজ, এয়ারহস্টেস মেয়ে দুটির চাপা কথা আর হাসির মধ্যে শুনতে পেলাম সেই বাক্য "If I am not wrong, you must be Explorer Shibaji?"
বক্তা একটু অবাক, আমি বেশি অবাক, মাথা উপর নিচে নাড়িয়ে হাল্কা সম্মতি দিতেই আমাদের নতুন পাইলট পরিষ্কার বাংলায় বললেন, "আরেকজন কোথায়?" মুখ ঘুরিয়ে 2B সিট এর দিকে ইশারা করলাম, পৃথ্বী পড়ছিল, ডাকলাম, দুই জনের শুভেচ্ছা বিনিময় হলো।
হাত বাড়িয়ে এগিয়ে এলেন আমাদের পাইলট, করমর্দন পর্ব শেষ হতে বললেন "আমরা, মানে আমি আর আমার ছেলে আপনাদের ভিডিও খুব দেখি, you are doing a very good job". এর আগে আরেকটি ফ্লাইট এ, খুব সম্ভবত মনিপুর যাবার সময়, এয়ারহস্টেস রা আমাদের আলাদা করে সম্মান জানিয়েছিল, আপনাদের সঙ্গে share করেছিলাম সেই কথা, আর ছবি। এবার ফ্লাইট কমান্ডার স্বয়ং আমাদের গুণমুগ্ধ জেনে যারপরনাই খুশী, বেশ একটা গদগদ ভাব।
"আরে ভেতরে আসুন, আমার অফিসটা একবার দেখে যান", ডেকে নিলেন ককপিটে, এই প্রথম এইরকম বড় ফ্লাইট এর ককপিটে ঢুকলাম, ছোট্ট জায়গা, বোধহয় হাজার একটা সুইচ, বেশ জটিল একটা কন্ট্রোলিং সিস্টেম, সেটাই স্বাভাবিক, খুব স্বল্প কথায় বোঝালেন কিভাবে কাজ করে এই ব্যবস্থা। ছোট বেলায়, ফেলুদার কোনও এক গল্পে পড়েছিলাম, ফেলুদাকে পাইলট ককপিট এ ডেকে নিয়েছিলেন, যখন পড়েছিলাম তখন বোধহয় আমার বয়স ছিল ১৫-১৬, আজ ৫২ তে এসে একটা শিহরণ হলো, মনে হচ্ছিল, যে কাজ টা করে এত মানুষের মধ্যে এত পজিটিভিটি ছড়াতে পেরেছি, সেটা শুধুই বোধহয় টাকা কামানোর জন্য নয়, একটা মৃদু ভালোলাগা আচ্ছন্ন করেছিল আমার মনকে। একেই বোধহয় বলে, "job satisfaction"।
"একটা ছবি নিয়ে নিন, তবে আমাকে নেবেন না, ইউনিফর্ম এ আছি তো"। চট করে আইফোন বার করে বসে পড়ে ছবি তুলে নিলাম আপনাদের জন্য। এই সব ছোট ছোট ভালো লাগা, অভিজ্ঞতা, আমাদের চলার পথে যা সঞ্চয় করি, কোনো মনিমুক্তর থেকে কম কিছু নয়।
আপনাদের অনেকের সাথে এভাবেই দেখা হয়, কথা হয়, একই রকম ভাবে এক অদ্ভুত ভালোলাগায় আচ্ছন্ন হই প্রত্যেকবার, কোথাও বার বার মনে হয়, নাহ, ক্লান্ত হওয়া চলবে না, এই ভালোলাগার স্বাদ হারাতে চাই না এত তাড়াতাড়ি। তাই চলবে, এবং চলতে থাকবে "এক্সপ্লোরার শিবাজী" তার আপন ছন্দে।
মাঝে মধ্যে সময় সুযোগ পেলেই এই রকম লিখব, ভাগ করে নেব আমাদের চলার অভিজ্ঞতা আপনাদের সাথে।

5K - 444

Explorer Shibaji
Posted 5 days ago

অনিবার্য কারণ বশত: আজ দশম তথা অন্তিম ধাঁধা প্রকাশিত হল না। আগামীকাল মানে 6th June, 2025 রাত ঠিক 9 pm এ বসবে 'ধাঁধার আসর।

416 - 37

Explorer Shibaji
Posted 1 week ago

যারা পূর্ব আফ্রিকা ট্যুর করতে চাইছেন আমাদের সঙ্গে তারা পোস্ট এ উল্লেখিত নম্বরে যোগাযোগ করতে পারেন। গতকাল আমাদের চ্যানেলে লাইভ এ বিশদে আলোচনা করেছি এই বিষয়ে। লাইভ টিও দেখে নিতে পারেন। লাইভ এর লিঙ্ক: youtube.com/live/f7k0OrRVytQ?feature=share

979 - 69

Explorer Shibaji
Posted 2 weeks ago

জানি আপনারা অধীর আগ্রহে আমাদের পূর্ব আফ্রিকা গ্রুপ ট্যুর এর খবরের জন্য অপেক্ষা করছেন, আগামী ২৮শে মে রাত আটটায় আমাদের YouTube চ্যানেল এক্সপ্লোরার শিবাজীতে লাইভ অনুষ্ঠানে এই সংক্রান্ত সব তথ্য জানাবো|
আপাতত একটি দারুন খুশির খবর জানাচ্ছি, কলকাতার স্বনামধন্য ট্রাভেল কোম্পানি Travel Live, যারা শুধু আন্তর্জাতিক ট্যুর অর্গানাইজ করে থাকেন, তাদের সঙ্গে আমরা গাঁটছড়া বেঁধেছি সম্প্রতি| Travel Live এর তত্ত্বাবধানেই আমাদের পরবর্তী আন্তর্জাতিক গ্রুপ ট্যুর গুলির আয়োজিত হবে|
আপনারা নিশ্চয়ই জানেন, Travel Live এর advisor এবং Brand Ambassador হলেন আমাদের সবার প্রিয় অভিনেতা শ্রী সব্যসাচী চক্রবর্তী এবং তার স্ত্রী শ্রীমতি মিঠু চক্রবর্তী|
সব কিছু বিশদে জানাচ্ছি ২৮শে মে, রাত ঠিক আটটায়, লাইভ অনুষ্ঠানে|

2K - 111

Explorer Shibaji
Posted 2 weeks ago

যখন একজন মৃত্যুপথযাত্রী মুমূর্ষু মানুষের ব্যক্তিগত ইমেল-এ জানতে পারি যে, তাঁর দাঁতে দাঁত চেপে লড়াই এর শক্তি যোগায় আমাদের ভিডিও, তীব্র যন্ত্রণাকে ভুলিয়ে আবার বাঁচার আশা জাগিয়ে তোলে আমাদের ভ্রমণ বৃত্তান্ত। তখন মনে হয়, কোথাও যেন আমাদের এই কাজ শুধুই আর একটা কাজ হ'য়ে থাকে না। তখন আমাদের প্যাশন বা রোজগার, যাবতীয় কষ্ট বা চাপ সব কিছুর উর্দ্ধে উঠে, শুধু সেই সব মানুষের জন্য আরও প্রাণ ঢেলে কাজ করতে ইচ্ছে করে; আজ যাদের কয়েকটি ইন্দ্রিয় হয়ে উঠতে পেরেছি আমরা|
সাবস্ক্রাইবারস্-এর সংখ্যার মাপকাঠি আজ মনে হয় ছেলেমানুষী, মন-প্রাণ ভ'রে ওঠে যখন মেসেজ, ইমেল-এ একের পর এক পেতে থাকি প্রাণ ভরা শুভেচ্ছা আর ভালোবাসা| অল্প বয়সী ছেলেটি যখন লেখে "আমার ডিপ্রেশনের সময় তোমাদের ভিডিওই মন ভালো করে দাদা", বা সেই মহিলা যখন মেসেজ পাঠান "সারাদিনের সংসার ছেলে মেয়ে স্বামী সামলে, যখন আমি আর আমার শ্বাশুড়ি তোমার ভিডিও দেখতে শুরু করি, এই ঘর তখন আর আমাদের ঘর নয়, হ'য়ে যায় মাসাইমারা, ইজিপ্টের পিরামিডের প্রাঙ্গন বা সান্দাকফুর sleeping Buddha ফুটে ওঠে আমার ঘরের দেওয়ালে"| কয়েক মাস আগে নম্বর জোগাড় ক'রে ফোন করেছিলেন একজন, একটি মেয়ে। জানলাম মেয়েটির শ্বশুরমশায়, যিনি ছিলেন তীব্র ভ্রমণ পিপাসু, এককালে ঘুরে বেড়িয়েছেন পৃথিবীর নানা প্রান্তরে , কিন্তু শেষ পর্যন্ত কিডনির অসুখে দুই বছর শয্যাশায়ী ছিলেন, মৃত্যুর আগে পর্যন্ত তিনি অনবরত দেখে গিয়েছেন আমাদের বিভিন্ন ভিডিও। মৃত্যুর পর ছেলে ও বৌমা ফোন করে জানান সেই কথা| এরকম অসংখ্য, অগণিত। এই সব ফোন কল পেয়ে বা মেসেজ পড়তে পড়তে... বিশ্বাস করুন চোখ ঝাপসা হয়ে যায় , শত বিরূপ পরিস্থিতিতেও সামলে ওঠার, এগিয়ে যাবার তীব্র একটা শক্তি পাই আমরা। মনে হয় সত্যিকারের একটা পরিবার আমরা তৈরী করতে পেরেছি, যারা সব সময় আমাদের সঙ্গে সঙ্গেই আছেন, ঠিক আমার বাবা, মা, দাদু, দিদা, ভাই, বোন, সন্তান বা পরম সুহৃদ এর মতন, কোথাও যেন আমরা আর একা নই| না হলে পুণের আশি-পেরোনো এক ভদ্রমহিলা আজ 'মাসি' হয়ে উঠলেন কিভাবে? যখনই একটু নড়বড়ে হয়েছি সাথে সাথে ইমেইল-এ ধমক্, "শিবাজী! সেই শিবাজী হচ্ছে না! " কিংবা রবীন্দ্রভারতী থেকে রিটায়ার করা দমদম নাগের বাজারের বাসিন্দা 'দাদা' হয়ে উঠলেন কেনই বা? আর কিভাবে? যখনই আমাদের জন্য চিন্তা করেন , তখনই মেসেজ, জানিয়ে দেন আমাদের মঙ্গল কামনায় সব সময় পাশে আছেন। আমরা চলে আসার পর গুরগাঁওয়ের বাসিন্দা মন খারাপ করে বসে থাকেন ঘন্টার পর ঘন্টা| কত বলবো! যদি এই শত শত মেসেজ আর ইমেল আপনাদের দেখাতে পারতাম ...!
পন্ডিচেরী তে যখন ড্রোন হারালাম, সেই Reel পোস্ট করার পর, বিশ্বাস করুন অন্তত আড়াইশো মেসেজ/ইমেইল পেয়েছি দেশ- বিদেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে, যাঁরা সকলেই ড্রোন কেনার জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। যিনি নাইজেরিয়াতে কর্ম সূত্রে থাকেন, তিনি তাঁর কলকাতার বাড়িতে রাখা একটা মিনি ড্রোন তো পাঠিয়েই দিলেন কুরিয়ার করে, কোনো কথাই শুনলেন না! ভালোবাসার উপহার সেই মিনি ড্রোন এখন মাঝে মাঝেই ব্যবহার করছি|
তবে আরেকটি ড্রোন কেনা হয়েছে, সেটি খুব তাড়াতাড়ি হাতে এসে পৌঁছবে, যথারীতি, আমাকে সেখানে অর্ধেক টাকাই দেবার অধিকার দেওয়া হয়েছে, আরেকজন কিনে পাঠিয়ে দিচ্ছেন আরেকটি ক্যামেরা| আমরা আপনাদের এই ভালোবাসা, আশীর্বাদ, শুভেচ্ছার ঋণ শোধ করতে পারবো না আর ধন্যবাদও জানাবো না ; জানেনই তো পরিবারের আন্তরিকতার মধ্যে 'ধন্যবাদ'টা ঠিক মানায় না|
এতো কিছুর মধ্যেও আমরা ভুল করি, হোঁচট খাই, আপনাদের দুঃখ দিয়ে ফেলি, অজান্তে আঘাত করি, কিছু ক্ষমার অযোগ্য অপরাধও করি, তারই একটা স্বীকার করছি আজ| কয়েকদিন আগে একজন রায়গঞ্জ থেকে মেসেজ করে জানালেন তাঁর শ্বশুর মশাই, ক্যান্সার পেসেন্ট - স্টেজ 4, শিলিগুড়িতে হাসপাতালেই কাটে বেশিরভাগ সময়, কিন্তু তাঁর তীব্র যন্ত্রণার মাঝে ওষুধ নয়, আমাদের ভিডিওই যন্ত্রণার উপশম ঘটায়। তাঁর জামাই মেসেজ করেছিলেন, আমাকে অনুরোধ করেছিলেন শ্বশুর মশাইকে উদেশ্য করে একটা ভিডিও মেসেজ রেকর্ড ক'রে পাঠাতে। আমি তৎক্ষণাৎ সম্মত হই, কিন্তু এরপর আমি যেটা করেছি, সেটা ক্ষমাহীন অপরাধ| আমরা তখন অরুণাচলে ছিলাম। সম্ভবত গাড়িতে। ভাবলাম সন্ধ্যে বেলায় হোটেলে ফিরে ভিডিও রেকর্ড করে পাঠাবো। কিন্তু বিশ্বাস করুন, সারাদিনের ভিডিও শ্যুটের মধ্যে আমি এবং পৃথ্বী দুই জনেই সেদিন ভুলে যাই সেই কথা। পরের দিন আবার আমাকে মেসেজ পাঠান উনি, আমার তখন মনে পড়ে। আমি ক্ষমা চেয়ে বলি, আজকে পাঠাবই, সেই দিনও একই ঘটনা ঘটে। আমি পুরোপুরি বিস্মৃত হই আমার প্রতিশ্রুতির কথা, এরপর যে ঘটনা ঘটে তা আমাকে তীব্র ভাবে নাড়িয়ে দেয় - ভেঙে পড়ি মনে মনে| এই দিন কয়েক আগে আবার মেসেজ পেলাম, ওনার শ্বশুর মশাই ইহলোক ত্যাগ করেছেন| সেই দিন যখন এই মেসেজ পাই, আমি লজ্জায়, নিজের প্রতি ঘৃণায় সাহস পাইনি রিপ্লাই করার|
কয়েকদিন ধরেই মনে হচ্ছিল আমরা এই ঘটনায় শুধু একটি পরিবারের কাছে নয়, আমাদের এই বৃহত্তর পরিবারের সকলের কাছেই অপরাধী। তাই আজ নি:শর্তভাবে ক্ষমা চাইছি, অমার্জনীয় এই ভুলে জন্য| যখনই এই ঘটনা মনে পড়ে , মন ভারাক্রান্ত হয়ে যায়, একটা তীব্র ব্যথা অনুভব করি ।
অনেক কিছু লিখে ফেললাম আবেগের বশে, আসলে আগামীকালের সূর্য আমরা কে দেখব আর কে দেখব না-- সেটা সত্যিই অজানা। তাই পরিবারের, বন্ধুদের কাউকে যা মেসেজ দেবার, যা বলার তা বলে ফেলুন, ফেলে রাখতে নেই, রাখবেন না - একান্ত অনুরোধ|
সঙ্গে দুটো ছবি দিলাম , just দিতে হয়ে তাই.....গতকাল রাত দুটোর সময় বেঙ্গালুরু এয়ারপোর্ট এর লাউঞ্জে তোলা| গতকাল রাত দশটা পঁয়তাল্লিশ ত্রিবান্দ্রাম থেকে ফ্লাইট ধরে আসি বেঙ্গালুরু, তারপর ভোর বেলায় সোয়া চারটের সময় বেঙ্গালুরু থেকে ফ্লাইট ধরে সকাল সাতটায় নামলাম কলকাতায়|
ভালো থাকবেন সকলে, আনন্দে থাকবেন আর এইভাবেই সঙ্গে থাকবেন|
শিবাজী

5K - 542

Explorer Shibaji
Posted 3 weeks ago

এই প্রথমবার কোনও ট্রেন এর unreserved সাধারণ কামরায় ভ্রমণ করলাম যা আমাদের জীবনের অন্যতম এক ভ্রমণ অভিজ্ঞতা হয়ে থাকবে।
গত ১৩ মে রাতে আমরা দুই বন্ধু শিয়ালদহ থেকে চেপে বসেছিলাম দার্জিলিং মেল এর সাধারন কামরায়, সারারাত অসাধারণ এক ট্রেন যাত্রার পর সকাল ঠিক পৌনে আটটায় পৌঁছুলাম নিউ জলপাইগুড়ি। এই যাত্রার ভিডিও অবশ্যই আসছে আমাদের ইউটিউব চ্যানেল Explorer Shibaji তে, তবে অরুণাচল সিরিজ শেষ হবার পর।
অরুণাচল সিরিজের শেষ দুটি পর্ব আসবে এই সপ্তাহে।

2.9K - 152

Explorer Shibaji
Posted 4 weeks ago

August মাসের মাঝামাঝি সেরেঙ্গেটি, গোরঙ্গোরো, মসাইমারা, আম্বসেলি ও নাইরোবি গ্রুপ ট্যুর। খুউব তাড়াতাড়ি বিশদে জানাচ্ছি।

1.1K - 114

Explorer Shibaji
Posted 1 month ago

সিজফায়ার লঙ্ঘন করলো পাকিস্তান। এই দেশটিকে কি কোনো ভাবে বিশ্বাস করা যায়? সিজ ফায়ারের আড়ালে আবার হয়তো শুরু করতো আরেকটি সন্ত্রাসবাদী ছক, এই ধরনের রং বদলানো একটা দেশ যাদের কথার কোনো দাম যে নেই তা অতীতের বহু ঘটনায় অনেক অনেক বার প্রমাণিত।
পাকিস্তান ভালো করেই জানে ও বোঝে যে সরাসরি যুদ্ধে ভারতকে হারানো কখনই সম্ভব নয়, সেই জন্য গত ৩৫ বছর ধরে নপুংসক, কাপুরুষের মত লুকিয়ে বার বার আঘাত করেছে, চালিয়েছে হত্যা লীলা। আর আমরা চিরকাল ধৈর্য এবং শান্তির কথা বলে এসেছি, সেই স্বাধীনতার সময় থেকেই।
এটা প্রমাণিত, পাকিস্তান কে বিশ্বাস করার মত কোনও কারনই নেই।
পহেলগামের উত্তরে ভারতের, পাকিস্তানের ৯ টি জায়গায় ক্ষেপণাস্ত্র আঘাতে মাসুদ আজহারের ভাই, জামাই সহ ১০০ জঙ্গির নিকেষ ওদের বুঝিয়ে দিয়েছে কতটা প্রিসাইজ ভাবে আমরা ওদের আঘাত করতে পারি। বিশেষজ্ঞদের মতে সরাসরি যুদ্ধে ৫ দিনের বেশি টিকে থাকার ক্ষমতা নেই যাদের তারা আবার লুকিয়ে কাপুরুষের মতই আঘাত করবে এতে আর সন্দেহ কি।
মার্কিন মধ্যস্থতায় সিজ ফায়ার তাই এক খুব সাময়িক ব্যাপার ছিল, তবে সেটা যে এত ক্ষণস্থায়ী হবে সেটা একেবারেই ধারণার বাইরে ছিল।
মনে প্রাণে চাইব এই রোজকার আঘাত এ আমাদের ক্ষতবিক্ষত করার প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ ভাবে বন্ধ করার ব্যবস্থা হোক, যতদিন পাকিস্তান নামক একটা দেশ আমাদের প্রতিবেশী হিসেবে থাকবে ততদিন সেটা সম্ভব নয়, এটাই বাস্তব, ওই দেশ টা থাকলে আমাদের অশান্তিও চলতেই থাকবে।

2.4K - 333

Explorer Shibaji
Posted 1 month ago

অবশেষে আঘাত হানলো ভারতীয় বাহিনী, গুড়িয়ে দিলো পাকিস্তান এবং POK এর ভিতরে ৯ টি সন্ত্রাসবাদী ডেরা।
উপযুক্ত জবাব, আগে কূটনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ভাবে পাকিস্তানকে ব্লক করা এবার সরাসরি মিসাইল আঘাত।
আমরা শান্তিপ্রিয় দেশ, ধৈর্য্য শীল, কিন্তু আমাদের উপর আঘাত এলে জবাব দিতে জানি।
জাতি, ধর্ম, মতামতের উর্দ্ধে আমরা ভারতীয়, আমরা আজ সবাই এক এবং সকলে ভারতীয় সেনা ও সরকারের সঙ্গে।
যা বলেছিলাম কার্গিল এর ভিডিওতে, POK একদিন আমাদের হবে, মনে হয় সেই স্বপ্নের বাস্তবায়ন বেশি দূরে নয়।
খুব তাড়াতাড়ি ExS চ্যানেলে আসবে মুজাফরাবাদ ট্রাভেল ভ্লগ, আমরা সবাই আশাবাদী।
জয় হিন্দ।

3.5K - 429

Explorer Shibaji
Posted 1 month ago

1.8K - 118