High Definition Standard Definition Theater
Video id : OB9BgXCB9B0
ImmersiveAmbientModecolor: #d0cdc9 (color 2)
Video Format : 22 (720p) openh264 ( https://github.com/cisco/openh264) mp4a.40.2 | 44100Hz
Audio Format: Opus - Normalized audio
PokeTubeEncryptID: efc89ce52d8198c882f94d9b964479b9c58e8c934730a6fed94d96f71fe5b7255ccc615c8a44f77b8ed1acda1fe1042a
Proxy : eu-proxy.poketube.fun - refresh the page to change the proxy location
Date : 1716260178259 - unknown on Apple WebKit
Mystery text : T0I5QmdYQ0I5QjAgaSAgbG92ICB1IGV1LXByb3h5LnBva2V0dWJlLmZ1bg==
143 : true
চেপে যাওয়া ইতিহাস:ঢাকা সুপ্রিম কোর্ট সংলগ্ন হযরত খাজা শরফুদ্দিন চিশতী (রাহঃ) ওরফে বাবা ওলি বাংলা।
Jump to Connections
209 Views • Oct 7, 2022 • Click to toggle off description
হাইকোর্ট মাজার: হযরত খাজা শরফুদ্দিন চিশতী(রাহঃ) এঁর জীবনী

হাইকোর্টের মাজার শরীফের প্রকৃত ইতিহাস:

ওলী-এ-বাংলা হযরত শাহ্ খাজা শরফুদ্দিন চিশতী রহমাতুলাল্লাহি আলাইহি সুলতানুল হিন্দ, খাজা গরীব উন নওয়াজ হযরত খাজা মঈনুদ্দিন হাসান চিশতী রহমাতুলাল্লাহি আলাইহি এর ২য় পুত্র ছিলেন। হযরত খাজা মঈনুদ্দিন চিশতী রহমাতুলাল্লাহি আলাইহি এর ২য় স্ত্রী হযরত বিবি ইসমত -এর গর্ভে ও হযরত শাহ্ খাজা মঈনুদ্দিন চিশতী রহমাতুলাল্লাহি আলাইহি এর ঔরষে তিনি ৬২৮ হিজরী মোতাবেক ১২৩০ খৃষ্টাব্দে আজমীর শরীফে জম্মগ্রহণ করেন।

ওলী এ বাংলার পিতৃপ্রদত্ত প্রকৃত নাম ছিল খাজা হুসাম উদ্দিন আবু সালেহ চিশতী রহমাতুলাল্লাহি আলাইহি। তাঁর জেষ্ঠ্য ভ্রাতা হযরত খাজা ফখর উদ্দিন আবুল খাইর চিশতী রহমাতুলাল্লাহি আলাইহি হযরত শাহ্ খাজা গরীব উন নওয়াজ রহমাতুলাল্লাহি আলাইহি এর ১ম স্ত্রী বিবি আমাতুল্লাহর গর্ভজাত ও ঐ একই মাতার গর্ভে তাঁর একমাত্র ভগ্নী হযরত বিবি হাফেজা জামাল রহমাতুলাল্লাহি আলাইহা জম্মগ্রহণ করেন। তাঁর কনিষ্ট ভ্রাতা হযরত খাজা গিয়াস উদ্দিন আবু সাইয়েদ চিশতী রহমাতুলাল্লাহি আলাইহি তাঁর গর্ভধারিনী মাতা বিবি ইসমত এর গর্ভজাত ছিলেন। পিতৃকূলে এই ওলী মহান ওলী সাইয়্যেদ ছিলেন এবং বংশধারা পিতা হযরত খাজা গরীব উন নওয়াজ রহমাতুলাল্লাহি আলাইহি মাধ্যমে রাসূল করীম হযরত মুহাম্মাদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর রক্তধারার সাথে সংমিশ্রিত ছিল।

ওলী-এ-বাংলার ৫ বৎসর বয়স কালে ৬ই রজব ৬৩৩ হিজরী মোতাবেক ১২৩৬ খ্রীষ্টাব্দে তার পিতা হযরত খাজা গরীব উন নওয়াজ রহমাতুলাল্লাহি আলাইহি ইন্তেকাল করেন ( ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন) ফলে সে সময়ে যুবক বয়স্ক তার জৈষ্ঠ্যভ্রাতা হযরত খাজা খাজা ফখর উদ্দিন আবুল খাইর চিশতী রহমাতুলাল্লাহি আলাইহি এর পরিচর্যায় তিনি লালিত পালিত হন। পরবর্তীতে তিনি দিল্লীতে হযরত নিজাম উদ্দিন আউলিয়া রহমাতুলাল্লাহি আলাইহি এর হাতে বাইয়াত হন ও তার কাছে ইলমে মারেফাতের জ্ঞান অর্জন করেন। ক্রমে তিনি কঠোর সাধনা দ্বারা কামালিয়াতের উচ্চ পর্যায়ে উপনীত হয়ে মহান রাব্বুল আলামিনের আবদালে পরিণত হন। হযরত খাজা মইনুদ্দিন চিশতী রহমাতুলাল্লাহি আলাইহির ইন্তেকালের পর আজমীর শরীফ পূনরায় এর ভূতপূর্ব হিন্দু রাজা পৃথিরাজ রায় এর পুত্রগণের দখলে চলে যায় ও আজমীর শরীফের মুসলমানগণ নির্যাতনের শিকার হন।

এ সময় ৬৬৩ হিজরী মোতাবেক ১২৬৫ খ্রীষ্টাব্দে তার জৈষ্ঠ্যভ্রাতা হযরত খাজা ফখর উদ্দিন আবুল খাইর চিশতী রহমাতুলাল্লাহি আলাইহি হিন্দু দুস্কৃতকারীদের সাথে যুদ্ধে শাহাদত বরণ করেন। ভ্রাতার শাহাদতে হযরত হুসাম উদ্দিন খুবই মর্মাহত হন ও আজমীর শরীফ ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। এ সময় তাঁর বয়স ছিল ৪৫ বৎসর। এ সময় এক রাতে তিনি পিতা হযরত খাজা গরীব উন নওয়াজ রহমাতুলাল্লাহি আলাইহি এর নিকট থেকে বাশারত লাভ করেন ও পূর্বদিকের দেশে গমন করে দ্বীনের খেদমত করার নির্দেশ লাভ করেন। এই অবস্থায় কাউকে কিছু না জানিয়ে একদা গভীর রাতে পদব্রজে দিল্লীর উদ্দেশ্যে আজমীর শরীফ ত্যাগ করেন। এই একই সময়ের কিছু পূর্বে হযরত শাহ্ জালাল রহমাতুলাল্লাহি আলাইহি বঙ্গদেশে ইসলাম প্রচারের উদ্দেশ্যে দিল্লীর হযরত নিজাম উদ্দিন আউলিয়া রহমাতুলাল্লাহি আলাইহি কর্তৃক নির্দেশিত হয়ে ১২ জন আউলিয়া সহযোগে বঙ্গদেশের উদ্দেশ্যে রওনা হন। পথিমধ্যে বিভিন্ন স্থানে আরও বহু আউলিয়া দরবেশ তার সঙ্গী হন।

স্থান এবং বায়োবৃদ্ধ যারা এখনো জীবিত আছেন তারা জানেন যে, মাজার মসজিদের এই জাতীয় ঈদগাহ মাঠটি ছিল একটি খালের শেষ মাথা এবং এই খালটি দিয়েই ওলী এ বাংলা এই স্থানে এসে নৌকা থেকে অবতরণ করেন এবং এখনও সেই কালি মন্দির সোহরাওয়ার্দি উদ্যানের ভিতর দাঁড়িয়ে আছে।
জঙ্গলাকীর্ণকিন্তু সরু একপায়ে চলা পথের পাশে অবতরণ করেন। স্থানটি নির্জন লোকালয় শূন্য হওয়ায় তার খুব পছন্দ হয় ও এখানেই তিনি আস্তানা নেন। আজ যে স্থানে এই মাজার মসজিদ অবস্থিত এটাই সেই ভীষণ জঙ্গলাকীর্ণ স্থান এবং বায়োবৃদ্ধ যারা এখনো জীবিত আছেন তারা জানেন যে, মাজার মসজিদের এই জাতীয় ঈদগাহ মাঠটি ছিল একটি খালের শেষ মাথা এবং এই খালটি দিয়েই ওলী এ বাংলা এই স্থানে এসে নৌকা থেকে অবতরণ করেন এবং এখনও সেই কালি মন্দির সোহরাওয়ার্দি উদ্যানের ভিতর দাঁড়িয়ে আছে।

প্রায় ৬০০ বৎসর পর ১৯০৫ সালে এই স্থানে পূর্ব বাংলা প্রদেশের বড়লাটের বাসগৃহ নির্মাণ পরিকল্পনা গ্রহণ করে বৃটিশ সরকার এই এলাকার কবরস্থান নিশ্চিহ্ন করে গভর্নমেন্ট হাউস নির্মাণ করে, যা আজকের পুরাতন হাইকোট ভবন রূপে দাঁড়িয়ে আছে।উল্লেখ্য ওলী -এ-বাংলার ইন্তেকালের পরবর্তীতে স্বামী হরিচরণ গিরি রমণা গ্রামের ঐ কাঠঘর মন্দির ভেঙ্গে পাকা মন্দির এর পত্তন করলে ভাওয়াল রাজমহিষী রানী বিলাসমনি দেবী তা পাকা মন্দিরে পরিণত করেন ও তথায় সনাতন ধর্মীয় আচার আচরণ প্রতিষ্ঠা করেন।

sunni-news2018.blogspot.com/2018/10/blog-post_25.h…
Metadata And Engagement

Views : 209
Genre: Travel & Events
Date of upload: Oct 7, 2022 ^^


Rating : 5 (0/4 LTDR)
RYD date created : 2024-05-21T02:56:16.8704649Z
See in json
Tags
Connections
Nyo connections found on the description ;_; report a issue lol

YouTube Comments - 0 Comments

Top Comments of this video!! :3

Go To Top